মানুষ কবিতা- কাজী নজরুল ইসলাম।বাংলা ১ম পত্র পিডিএফ

মানুষ কবিতা

মানুষ কবিতা টি এই পোস্টে দেওয়া আছে। মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান। আমাদের সবাইকে সাম্যের গান গাইতে হবে। পৃথিবীতে মানুষকে এক সাথে চলতে হবে। তাহলে খুব সহজেই বিশ্ব কে জয় করা যাবে। দেশ- জাত, ধর্ম-বর্ন ইত্যাদি না মেনে সবাই মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে হবে। মানুষের ধর্মই হচ্ছে অপরকে সাহা করা। পৃথিবীতে নানা বর্ণ, ধর্ম, গোত্র আছে। মানুষ কবিতা টি দ্বারা কবি কাজি নজরুল ইসলাম তাই বুঝিয়েছেন। অনেকে এই কবিতা টি পড়তে চান , তারা নিচে থেকে পড়ে নিবেন।

মানুষ কবিতা

নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ১ম পত্রের একটি কবিতা এটি। এই কবিতা টি কাজি নজরুল ইসলাম লিখেছেন। মানুষ কবিতাটি বিদ্রোহী ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাম্যবাদী’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সম্পাদনা করে সংকলিত করা হয়েছে। জাতি—ধর্ম—বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের মহিমা, ধর্মগ্রন্থ ও আচার অনুষ্ঠানের চেয়ে মানুষের গুরুত্ব এবং সমাজের তথাকথিত তা এই কবিতা টি দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। এখান থেকে সম্পূর্ণ কবিতা টি পড়ুন।

মানুষ
– কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

‘পূজারী, দুয়ার খোলো,
ক্ষুধার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হ’ল!’
স্বপন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ’য়ে যাবে নিশ্চয়!

জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুধায় কন্ঠ ক্ষীণ
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোল বাবা, খাইনি ক’ সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হ’ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুধার মানিক জ্বলে!

ভুখারি ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’
মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত-রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!

এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে আজারির চিন্
বলে ‘বাবা, আমি ভুকা-ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়া হইয়া হাঁকিল মোল্লা – ‘ভ্যালা হ’ল দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?’

ভুখারী কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল – ‘তা হলে শালা
সোজা পথ দেখ!’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
ভুখারি ফিরিয়া চলে,
চলিতে চলিতে বলে-

আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
আমার ক্ষুধার অন্ন তা’বলে বন্ধ করনি প্রভু
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবি,
মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবি!’

কোথা চেঙ্গিস্‌, গজনী-মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়?
ভেঙে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া-দ্বার!
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়, কে দেয় সেখানে তালা?
সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুড়ি শাবল চালা!

হায় রে ভজনালয়,
তোমার মিনারে চড়িয়া ভন্ড গাহে স্বার্থের জয়!
মানুষেরে ঘৃণা করি’
ও’ কারা কোরান, বেদ, বাইবেল চুম্বিছে মরি’ মরি’

ও’ মুখ হইতে কেতাব গ্রন্থ নাও জোর ক’রে কেড়ে,
যাহারা আনিল গ্রন্থ-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে,
পূজিছে গ্রন্থ ভন্ডের দল! মূর্খরা সব শোনো,
মানুষ এনেছে গ্রন্থ;-গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো।

আদম দাউদ ঈসা মুসা ইব্রাহিম মোহাম্মাদ
কৃষ্ণ বুদ্ধ নানক কবীর,-বিশ্বের সম্পদ,
আমাদেরি এঁরা পিতা-পিতামহ, এই আমাদের মাঝে
তাঁদেরি রক্ত কম-বেশি ক’রে প্রতি ধমনীতে রাজে!

আমরা তাঁদেরি সন্তান, জ্ঞাতি, তাঁদেরি মতন দেহ,
কে জানে কখন মোরাও অমনি হয়ে যেতে পারি কেহ।
হেসো না বন্ধু! আমার আমি সে কত অতল অসীম,
আমিই কি জানি-কে জানে কে আছে আমাতে মহামহিম।

হয়ত আমাতে আসিছে কল্কি, তোমাতে মেহেদী ঈসা,
কে জানে কাহার অন্ত ও আদি, কে পায় কাহার দিশা?
কাহারে করিছ ঘৃণা তুমি ভাই, কাহারে মারিছ লাথি?
হয়ত উহারই বুকে ভগবান্‌ জাগিছেন দিবা-রাতি!

অথবা হয়ত কিছুই নহে সে, মহান্‌ উচ্চ নহে,
আছে ক্লেদাক্ত ক্ষত-বিক্ষত পড়িয়া দুঃখ-দহে,
তবু জগতের যত পবিত্র গ্রন্থ ভজনালয়
ঐ একখানি ক্ষুদ্র দেহের সম পবিত্র নয়!

হয়ত ইহারি ঔরসে ভাই ইহারই কুটীর-বাসে
জন্মিছে কেহ- জোড়া নাই যার জগতের ইতিহাসে!
যে বাণী আজিও শোনেনি জগৎ, যে মহাশক্তিধরে
আজিও বিশ্ব দেখনি,-হয়ত আসিছে সে এরই ঘরে!

ও কে? চন্ডাল? চম্‌কাও কেন? নহে ও ঘৃণ্য জীব!
ওই হ’তে পারে হরিশচন্দ্র, ওই শ্মশানের শিব।
আজ চন্ডাল, কাল হ’তে পারে মহাযোগী-সম্রাট,
তুমি কাল তারে অর্ঘ্য দানিবে, করিবে নান্দী-পাঠ।

রাখাল বলিয়া কারে করো হেলা, ও-হেলা কাহারে বাজে!
হয়ত গোপনে ব্রজের গোপাল এসেছে রাখাল সাজে!
চাষা ব’লে কর ঘৃণা!
দে’খো চাষা-রূপে লুকায়ে জনক বলরাম এলো কি না!

যত নবী ছিল মেষের রাখাল, তারাও ধরিল হাল,
তারাই আনিল অমর বাণী-যা আছে র’বে চিরকাল।
দ্বারে গালি খেয়ে ফিরে যায় নিতি ভিখারী ও ভিখারিনী,
তারি মাঝে কবে এলো ভোলা-নাথ গিরিজায়া, তা কি চিনি!

তোমার ভোগের হ্রাস হয় পাছে ভিক্ষা-মুষ্টি দিলে,
দ্বারী দিয়ে তাই মার দিয়ে তুমি দেবতারে খেদাইলে।
সে মার রহিল জমা-
কে জানে তোমায় লাঞ্ছিতা দেবী করিয়াছে কিনা ক্ষমা!

বন্ধু, তোমার বুক-ভরা লোভ, দু’চোখে স্বার্থ-ঠুলি,
নতুবা দেখিতে, তোমারে সেবিতে দেবতা হ’য়েছে কুলি।
মানুষের বুকে যেটুকু দেবতা, বেদনা-মথিত সুধা,
তাই লুটে তুমি খাবে পশু? তুমি তা দিয়ে মিটাবে ক্ষুধা?

তোমার ক্ষুধার আহার তোমার মন্দোদরীই জানে
তোমার মৃত্যু-বাণ আছে তব প্রাসাদের কোন্‌খানে!
তোমারি কামনা-রাণী
যুগে যুগে পশু, ফেলেছে তোমায় মৃত্যু-বিবরে টানি’।

মানুষ কবিতার মূলভাব

কবিতা জানার জানার পাশা-পাশি আমাদের কবিতার মূলভাব জানতে হবে। কবিতা টি তে কি বুঝানো হয়েছে তা আমাদের বুঝতে হবে। এজন্য এই সম্পূর্ণ কবিতা টি এখানে মূলভাব আকারে প্রকাশ করেছি। মানুষ কবিতার মূলভাব পড়ার মাধ্যমে কবিতাটির মূল কথা জানতে পারবেন। যারা মূলভাব পড়তে চান, এখান থেকে পড়ুন।

‘মানুষ’ কবিতায় কবি সাম্যবাদের দৃষ্টিতে পৃথিবীর সব মানুষ এক ও অভিন্ন জাতি এই সত্যটি তুলে ধরেছেন। কবি এখানে ধর্ম, বর্ণ, গােত্র, জাতি প্রভৃতির বাইরে মানুষের আসল পরিচয় সম্পর্কে আলােকপাত করেছেন। মানবসেবা মহান কাজ, ক্ষুধার্তকে অনুদান সব ধর্মে স্বীকৃত। কিন্তু ‘মানুষ’ কবিতায় ক্ষুধার্ত ব্যক্তিটি মন্দিরের পূজারি এবং মসজিদের মােল্লা দ্বারা নিগৃহীত হয়েছে। সাত দিন ভুখা ফাকা থাকার কথা বলেও সে খাবার প্রার্থনা করে তাদের কাছে বঞ্চিত হয়েছে। অথচ আশি বছর ধরে কোনাে প্রার্থনা ছাড়াই প্রভুর দেওয়া খাবার খেয়ে বেঁচে আছে। মানুষের মর্যাদা, সম্মান, উচ্চাসন সবকিছু স্রষ্টার কাছে সমানভাবে বিচায় ।

অথচ মানুষ তাকে ধর্মের নামে, জাতের নামে ভিন্ন ভিন্ন করে দেখে। মসজিদে-মন্দিরে মােল্লা-পুরুতের আধিপত্য চলে। ভজনালয়ে, খােদার ঘরে কপাট লাগিয়ে যারা তালা দেয়, তারা মানবতার শত্রু, সাম্যের শত্রু। তাদের প্রতিহত করতে সাধারণ মানুষ হাতুড়ি, শাবল নিয়ে একদিন এগিয়ে আসবে। আর তাতে জগতে মানবতার, সাম্যের, শক্তির, জয়ের নিশান উড়বে। কাজেই মানুষকে ঘৃণা করে শুধু ধর্মগ্রন্থ পাঠ, ধর্মালয়ের সেবা অযৌক্তিক, অধর্মের নামান্তর।

মানুষ কবিতার ব্যাখ্যা

এই কবিতাতে অনেক জটিল জটিল শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। যার অর্থ আমরা অনেকেই বুঝি নাই। তাই আপনাদের জন্য এই অংশে মানুষ কবিতার ব্যাখ্যা করে দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সম্পরন কবিতা টি কি সম্পর্কে লেখা হয়েছে তা জানতে পারবেন। নিচে থেকে মানুষ কবিতার বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা দেখেনিন।

১) মানুষ’ কবিতায় সাম্যবাদের দৃষ্টিতে পৃথিবীর সব মানুষ এক ও অভিন্ন জাতি এই সত্যটি প্রতিফলিত হয়েছে। মানুষই শ্রেষ্ঠ পৃথিবীতে, মানুষ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কিছু নেই। দেশ-কাল, ধর্ম-বর্ণ, জাতি-গােত্র এ সবকিছুই মানুষের তুলনায় অতি ক্ষুদ্র। পৃথিবীজুড়ে যত মানুষ আছে তারা এক জাতি, তা হলাে মানুষ জাতি।

২) পূজারি স্বপ্নে দেখল তাকে কে যেন বলছে- তার দুয়ারে ক্ষুধার ঠাকুর দাঁড়িয়ে আছেন। সে যেন দুত সেই দুয়ার খুলে তাকে অভ্যর্থনা জানায়, তার পূজা করে। তাই দেখে পূজারি ভজনালয় খুলতে গেল। ভাবতে লাগল, দেবতার আশীর্বাদে আজ সে নিশ্চয় রাজা হয়ে যাবে।

৩) ছেড়া-ময়লা জামা পরা একজন ক্ষুধার্ত ভিক্ষুক সেই ভজনালয়ের। সামনে গিয়ে কাতর স্বরে বলল- বাবা দয়া করে দরজা খুলুন, ‘আমি সাত দিন ধরে উপােস, আমাকে কিছু খেতে দিন। তখন হঠাৎ সেই দরজা বন্ধ হয়ে গেল। ক্ষুধার্ত ভিখারি ফিরে চলল। অন্ধকার রাতে সে পথ চলে। ক্ষুধায় তার পেট জ্বলতে থাকে । ভিখারি চিৎকার করে বলে- ঐ মন্দির পূজারির, দেবতার নয়। দেবতা সেখানে অসহায়। নইলে তাকে কেন ফিরিয়ে দেবে।

৪) মসজিদে আগের দিন শিরনি ছিল, সেখানে অনেক গােশ্বত-রুটি বেঁচে গেছে। তা দেখে মােল্লা সাহেব খুব খুশি। এমন সময় ঐ ক্ষুধার্ত মুসাফির তাকে বলল- বাবা, আমি খুব ক্ষুধার্ত, আজ নিয়ে সাত দিন হয় কিছু খাইনি। আমাকে কিছু খেতে দিন।

৫) ঐ ক্ষুধার্ত মুসাফিরের কথা শুনে মােল্লা রেগে গেল। রেগে গিয়ে সে তাকে ধমক দিয়ে বলল- ক্ষুধার্ত তাে গাে-ভাগাড়ে গিয়ে মর, এখানে এসেছিস কেন। আরও জানতে চাইল ঐ মুসাফির নামাজ পড়ে কিনা। ভিখারি না সূচক উত্তর দেওয়ায় মােল্লা আরও ক্ষুব্ধ হলাে। তারপর তাকে ‘শালা’ বলে গাল দিয়ে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিয়ে সব গােত-রুটি নিয়ে সে মসজিদে তালা দিল ।

৬) ক্ষুধার্ত ভিখারি নিরুপায় হয়ে ফিরে যায়। যেতে যেতে ভাবে, জীবনের আশি বছর সময় সে পার করেছে, কখনাে তার স্রষ্টাকে ডাকেনি। তাই বলে তাে তিনি তার আহার বন্ধ করে দেননি। তাহলে ঐ যে মসজিদ-মন্দিরে প্রার্থনা করা হয় সেখানে কি তিনি নেই? তাহলে ঐ মসজিদ-মন্দির কি শুধু মােল্লা-পুরুতের? তারা ঐ মসজিদ-মন্দিরে সব দরজা বন্ধ করে দিয়েছে বলে কি মানুষের প্রভু সেখানে ঢুকতে পারেন না?

৭) মানুষের কল্যাণে স্রষ্টার আরাধনা করার জন্য যে ঘর তৈরি হয়েছে, সে ঘর বন্ধ থাকবে না, জোর করে হলেও তার দ্বার খুলে দিতে হবে। সর্বজনীন উপাসনালয়গুলাে মােল্লা-পুরােহিত কুক্ষিগত করেছে। তারা মসজিদ-মন্দিরের দরজায় তালা লাগিয়েছে। কবি সেই তালা ভেঙে মসজিদ-মন্দিরের সব দরজা খুলে দিতে বলেছেন। তিনি বীর-সাহসীদের সর্বশক্তি। নিয়ে এগিয়ে যেতে বলেছেন। এ প্রসঙ্গে অনুপ্রেরণা হিসেবে সতেরােবার ভারতবর্ষ আক্রমণকারী গজনির সুলতান মাহমুদ, বীর চেঙ্গিস খানকে তিনি স্মরণ করেছেন। যারা পবিত্র উপাসনালয়ের দরজা বন্ধ করে, তাদের ধ্বংসের জন্য কবি দেবালয় ধ্বংসের হােতা কালাপাহাড়কে স্মরণ করেছেন। কবির প্রত্যাশায় এখানে মানুষের জয়গান সূচিত হয়েছে।

8) কবির মতে যারা ভজনালয়ে বসে স্বার্থ চিন্তা করে তারা ভণ্ড। অনাহারীকে খাবার না দিয়ে তাড়িয়ে দেয় তারা স্বার্থপর, ভণ্ড। প্রার্থনা করে, অথচ যারা মসজিদের মিনারে উঠে আজান দেয়, এসব ভন্ডের দল যে জয়গান করে তা তাদের ব্যক্তিগত স্বার্থের জয়গান। তাতে সত্য নেই, সুষ্টা নেই। কবি এ ধর্মব্যবসায়ী ভণ্ডদের ঘৃণা করেন। এ কারণেই ধর্মের চেয়ে তার কাছে মানুষ বড়।

শেষ কথা

আশা করছি এই পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে । আশা করছি এই পোস্ট থেকেমানুষ কবিতা ও কবিতার ব্যাখ্যা, মূলভাব সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সকল শ্রেণির শিক্ষাসংক্রান্ত তথ্য শেয়ার করা হয়। আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

আরও দেখুনঃ

PDF- আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কবিতা ও কবিতার ব্যাখ্যা, মূলভাব

জীবন বিনিময় কবিতা- গোলাম মোস্তফা। বাংলা ১ম পত্র

ছায়াবাজি কবিতা- সুকুমার রায়। বাংলা ১ম পত্র এস এস সি

ঝর্ণার গান কবিতার MCQ ও বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর PDF

PDF ঝর্ণার গান কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর এস এস সি

ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর-PDF

ঝর্নার গান কবিতা – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। এস এস সি বাংলা ১ম পত্র