বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Pdf File সংগ্রহ

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আজকের পোস্টে দেওয়া আছে। বঙ্গবাণী নবম- দশম শ্রেণির কবিতা। এই কবিতাটি নুরনামা কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে। বঙ্গবাণী কবিতাটি পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কবিতা থেকে ইতোমধ্যে অনেক সৃজনশীল প্রশ্ন রয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী বঙ্গবাণী কবিতার কমন সৃজনশীল প্রশ্ন অনুসন্ধান করে। আমরা এই পোস্টে বঙ্গবাণী কবিতার কিছু দ্রিজনশিল প্রশ্ন শেয়ার করবো। যেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো ফলো করলে আপনারা বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবেন।

আমরা আপনাদের কে বঙ্গবাণী কবিতার জন্য কিছু সাজেশন মূলক সৃজনশীল প্রশ্ন তৈরি করেছি। এবং সেই সাথে এই প্রশ্ন গুলো সমাধান ও করে দেওয়া আছে। অনেকে বঙ্গবানী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে। এজন্য আমরা ২০২২ সালের বঙ্গবাণী কবিতা থেকে পরিক্ষারজন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ও উত্তর Pdf File সহ দিয়েছি। তো আজকের এই পোস্ট টি সম্পূর্ণ পড়ে বঙ্গবাণী কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর এবং Pdf FIle গুলো সংগ্রহ করেনিন।

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর ২০২৩

আমরা নতুন কিছু সৃজনশীল আমাদের এই পোস্টে যুক্ত করেছি। অনেকে ২০২২ সালের বঙ্গবাণী কবিতার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে। এজন্য আমরা আপনাদের কে ২০২২ সালের জন্য যেই সৃজনশীল গুলো বেশি ইম্পরট্যান্ট সেগুলো দেওয়ার চেষ্টা করেছি। সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো পড়ার আগে আপনারা চেষ্টা করবেন বঙ্গবাণী কবিতাটি ভালোভাবে বুঝার জন্য। যাই হোক আপনাদের যদি ২০২২ সালের জন্য নতুন কিছু সৃজনশীল প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের পোস্ট থেকে সংগ্রহ করেনিন।

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ২০২৩

মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা
মাগো তোমার কোলে, তোমার বোলে কতই শান্তি ভালবাসা ।
আ মরি বাংলা ভাষা।
কি জাদু বাংলা গানে, গান গেয়ে দীড় মাঝি টানে,
গেয়ে গান নাচে বাউল, গান গেয়ে ধান কাটে চাষা
বাজিয়ে রবি তোমার বীণে, আনল মালা জগৎ জিনে
তোমার চরণ তীর্থে মাগো জগৎ করে যাওয়া আসা
আ মরি বাংলা ভাষা ।

ক. ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় ‘নিরঞ্জন’ শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
খ. “দেশি ভাষে বুঝিতে ললাটে পুরে ভাগ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে “বঙ্গবাণী” কবিতার যে ভাবের প্রতিফলন ঘটেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে উদ্দীপকের কবির চেয়ে আবদুল হাকিমের অবস্থান সুদৃঢ় ও বলিষ্ঠ- ‘বঙ্গবাণী” কবিতার আলোকে-মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের  উত্তর ২০২৩

এখান থেকে বঙ্গবাণী কবিতার ২০২২ সালের সৃজনশীল প্রশ্নের সমাধান করে দেওয়া আছে। এই প্রশ্নের উত্তর টি সংগ্রহ করতে চাইলে নিচে থেকে সংগ্রহ করুন। আর আপনি চাইলে এর pdf file নিচে থেকে সংগ্রহ করেনিতে পারবেন।

ক) বঙ্গবাণী কবিতায় নিরঞ্জন শব্দটি সৃষ্টিকর্তা বা আল্লাহ অর্থে ব্যবহার হয়েছে।

খ) ডেসি ভাষা বুঝিতে লোলাতে ভাভ বলতে কবি নিজের মাতৃভাষায় শিক্ষা ও জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে ভাগ্য সুপ্রসন্ন হওয়াকে বুঝিয়েছে। বঙ্গবাণী কবিতায় কবি মানুষের অনুভূতি প্রকাশের প্রধান মাধ্যমে হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তার কাছে মাতৃভাষাই শ্রেষ্ঠ। আরভি ফারসি ভাষায় তার কোনো বিদ্বেষ নেই। কিনতি আরভি ফারসি ভাষায় জ্ঞান চর্চা করা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। এক্ষত্রে নিজের মাতৃভাষায় যদি শিক্ষা ও মজ্ঞান লাভের সুবিধা দেওয়া হয় তাহলে তাদের ভাগ্য সুপ্রস্নন্ন হবে বলে কবি বলেছেন। কইবি মনে করেন মানুষ তার শিকল আশা আবেগ মাতৃভাষা প্রকাশ করতে ভালোবাসেন। প্রশ্ন উক্ত লাল দ্বারা এটাই বুঝিয়েছেন।

গ) উদ্দীপকের বঙ্গবানী কবিতায় মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা ও গভীর অনুরাগের কথা বলা হয়েছে। নিচে তা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো।

মানুষের মনের ভাব প্রকাশের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম হছে তার নিজস্ব ভাষা। আর আমাদের নিজস্ব ভাষা হচ্ছে বাংলা। তাই আমরা মাতৃভাষা বাংলায় নিজেদের আশা, আবেগ, অনুরাগ ইত্যাদি প্রকাশ করি। পৃথিবীর অনেক জাতি তাদের মাতৃভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করে। দেশের মানুষ দেশ ভালোবাসার পাশা পাশী তাদের মাতৃভাষার প্রতি খুবই আবেগ পূর্ণ।

উদ্দীপকের কবাতাটিতে মাতৃভাষা বাংলারপ্রতি মানুষের অনুরাগের প্রকাশ পেয়েছে। তারা দেশ কে যেমন ভালোবাসে ঠিক তেমনি নিজের মাতৃভাষা কেও অনেক ভালোবাসে। মাতৃভাষায় নিজের মনের ভাব সবার সাথে শেয়ার করতে খুব পছন্দ করে। এই ভাষা হচ্ছে বাগালিদের একমাত্র ইতিহাস ও ঐতিহ্য। এই কবিতায় কবি মাতৃভাষাতেই কবি মনের প্রশান্তি খুঁজে পায়। এই বঙ্গবাণী কবিতায় কই তার নিজ ডেশের ভাষার স্মৃতি রক্ষায় বলেছেন। কবি মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষার জন্য ও জ্ঞান চর্চার জন্য বিশেষ ভাবে আরোপ করেছেন। কারণ এই ভাষার সঙ্গে বাঙ্গালি জাতির প্রটেক্টই উপাধান জড়িতও।

ঘ) উক্ত ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে উদ্দীপকের কবির চেয়ে আব্দুল হাকিমের অবস্থান সুদৃঢ় ও বলিষ্ঠ। মন্তব্যটি যথার্থ তা নিচে ব্যাখ্যা করা হলো।

মাতৃভাষা হছে মায়ের ভাষা। এই ভাষা এক জাতি হতে অন্য জাতিতে বিকাশ ঘটে। আমরা সবাই জন্ম থেকেই মাতৃভাষার সাথে পরিচিত। তাই এই ভাষায় নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারাটা খুবই আনন্দের বিষয়। বাঙ্গালির মাতৃভাষা হচ্ছে বাংলা। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা ও মায়ের মুখের ভাষা। তাই প্রত্যেকে নিকের ভাষায় অনুরাগ প্রকাশ করে থাকে।

উদিপক থেকে আমরা দেখতে পাই কবি বাংলা ভাষার প্রতি তার গভীর অনুরাগ প্রকাশ করেছে। বাংলাভাষা কবির আশা ও অনুরাগের সাথে মিশে গেছে। কবি এই ভাষায় গান সুনার জন্য অনেক ব্যাকুল। কবির মতে বাংলাভাষার সুরে যে যাদু আছে তা প্রকাশ করা যায় না। উদ্দীপকের কবির সাথে বঙ্গবাণী কবিতার কবির অনুভব একই সুরতে গাথা।

বঙ্গবাণী কবিতায় কবি স্বভাষায় বিরোধ কারিদের এদেশ ছেরে চলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। বিদেশি ভাষার অনুরাগীদের কবি পছন্দ করেন না। কারণ তিনি মাতৃভাষায় শিক্ষা ও জ্ঞান চর্চার জন্য পরামর্শ দেন। কবি এই কবিতায় মারফতে জ্ঞানহীন দের যে উপদেশ বানী শুনিয়েছেন তা উদ্দীপকে নেই। এই দিক থেকে উদ্দীপক ও বঙ্গবাণী কবিতায় মন্তব্যটি যথার্থও।

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন

এখানে বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া আছে। আমরা বঙ্গবাণী কবিতার জন্য কয়েক ধরনের সৃজনশীল প্রশ্ন তৈরি করেছি। এগুলো আপনাদের জন্য দেওয়া আছে। সেগুলো এখান থেকে দেখেনিন এবং এই প্রশ্ন গুলো মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

রফিকের ছেলেমেয়েরা ইংরেজি স্কুলে পড়ছে। রফিক বিদেশি গান-বাজনা বেশি পছন্দ করে। কথাও বলে ল ইংরেজিতে । অন্যরা তার সাথে ইংরেজিতে তাল মেলাতে না পারলে অবজ্ঞা করে বলে, “তােরা এখনও বাঙালি-ই রয়ে গেলি!” রফিকের মা প্রায়ই ছেলেকে বলেন, ‘বাবা, তোর সাথে কথা বলে সুখ নাই।’

ক. বঙ্গবাণী’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
খ. ‘হিন্দুর অক্ষর’ বলতে কী বুঝানাে হয়েছে?
গ. ‘তােরা এখনও বাঙালি-ই রয়ে গেলি’- উক্তিটির মাধ্যমে রফিকের যে মানসিকতার পরিচয় পাওয়া যায় সে সম্পর্কে কবির অভিমত ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘তোর সাথে কথা বলে সুখ নাই’- রফিকের মায়ের এ উক্তি কবির মানসিকতাকেই সমর্থন করে ‘বঙ্গবাণী’ কবিতার আলােকে বিশ্লেষণ কর।

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের  উত্তর

ক. ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি নূরনামা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।

খ. ‘হিন্দুর অক্ষর’ বলতে বাংলা ভাষাকে বােঝানাে হয়েছে।

হিন্দুর অক্ষর’ বলে মূলত বাংলা ভাষাকে অনেক আগে অবজ্ঞা করা হতাে। সেই সময় একশ্রেণির রক্ষণশীল মুসলমান মাতৃভাষা বাংলার পরিবর্তে আরবি-ফারসি প্রভৃতি ভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশ করে। বাঙ্গালিদের মাতৃভাষা বাংলা হওয়া সত্ত্বেও  বাংলা ভাষাকে হিন্দুদের ভাষা বলে উপেক্ষা করত । তারা যুক্তি দেখাত যে, এদেশের প্রাচীন অধিবাসী হচ্ছে হিন্দু এবং তাদের ভাষা হচ্ছে বাংলা। তাই মুসলমানদের পক্ষে ববাংলা ভাষাকে ভালােবাসা সম্ভব নয়। তাই তখন বাংলা ভাষাকে  হিন্দুর অক্ষর বলা হতো। 

গ. উদ্দীপকের প্রশ্নোক্ত উক্তিটির মাধ্যমে রফিকের স্বদেশ ও স্বজাতীয় ভাষার প্রতি অবজ্ঞা প্রকাশ পেয়েছে।

আমাদের দেশেএমন কিছু লােক আছে যারা বিদেশি ভাষার প্রতি মােহাবিষ্ট। তারা তাদের সন্তানদেরও বিদেশি ভাষায় লেখাপড়া করায়। যার কারণে তারা বাংলা ভাষাকে চরমভাবে অবজ্ঞা করে। অনেক বাঙ্গালি আছে যারা  বাঙ্গালি হয়েও বাংলা ভাষার মর্যাদা বুঝে না।  তােরা এখনও বাঙালি-ই রয়ে গেলি’- কথাটির মাধ্যমে স্বদেশের ভাষা, সংস্কৃতি এবং বাঙালি জাতীয়তাবােধের প্রতি রফিকের চরম অবজ্ঞা প্রকাশ পেয়েছে। উদ্দীপকের রফিক সম্পূর্ণভাবে বিদেশি ভাষার প্রতি মােহাচ্ছন্ন। এমনকি সে তার সন্তানদেরকেও বিদেশি ভাষার প্রতি অনুরাগী করে তুলছে।

কবি আবদুল হাকিম ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় স্বদেশে বসবাস করে যারা অন্য ভাষা ও সংস্কৃতির কাছে নিজের ভাষা ও সংস্কৃতিকে বিসর্জন দেয় তাদের প্রতি তীব্র ক্ষোভ ও ঘৃণা প্রকাশ করেছেন। বাংলা ভাষার প্রতি যারা শ্রদ্ধাশীল নয়, স্বদেশের ভাষা সংস্কৃতির প্রতি যাদের কোনাে অনুরাগ নেই, মাতৃভাষায় বিদ্যা গ্রহণ করতে যাদের রুচি নেই কবি তাদেরকে দেশের শত্রু বলে অভিহিত করেছেন। রফিকের মতাে দেশি ভাষার প্রতি বীতশ্রদ্ধ ব্যক্তিদের বাংলায় বসবাস করার কোনাে অধিকার নেই। কবি সুস্পষ্ট ভাষায় ও বলিষ্ঠ কণ্ঠে এসব লােকদের এদেশ ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

ঘ. ‘তোর সাথে কথা বলে সুখ নাই’– রফিকের মায়ের এ উক্তি কবির মানসিকতাকেই সমর্থন করে।- মন্তব্যটি যথার্থ।

দেশি ভাষা তথা মাতৃভাষা মানুষের অনুভূতি প্রকাশের প্রধান বাহন। দেশের সাধারণ মানুষের মতাে রফিকের মাও বিদেশি ভাষা বােঝেন না। তাই তিনি আশা করেন তার ছেলে তার সঙ্গে বাংলা ভাষায় কথা বলুক, যে ভাষা তিনি বুঝতে পারেন।রফিকের মায়ের প্রশ্নোক্ত উক্তিটির মাধ্যমে তার নিজ ভাষার প্রতি গভীর মমত্ব ও নির্ভরতার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। কারণ রফিক ও তার ছেলে-মেয়েরা সবাই ইংরেজিতে কথা বলে, গান শােনে। মায়ের সঙ্গে রফিক ইংরেজিতে কথা বলে, তিনি বুঝতে পারুন আর না পারুন। রফিকের মা ছেলের এ ধরনের আচরণে হতাশ হয়ে বলেছেন- “তাের সাথে কথা বলে সুখ নাই।”

‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় কবি আবদুল হাকিম মাতৃভাষা মানুষের অনুভূতি প্রকাশের প্রধান মাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। মাতৃভাষায় কথা বলে মানুষ তার ভাব অন্যের কাছে যেমন সহজে প্রকাশ করতে পারে তেমনি অপর ব্যক্তিও তার কথা সহজে বুঝতে পারে। অন্য কোনাে ভাষায় তা সম্ভব নয়। কবি তাই ধমীয় বাণীও স্বভাষায় চর্চার পক্ষপাতী। তাঁর মতে সৃষ্টিকর্তা সব ভাষাই বােঝেন। বাংলা ভাষার প্রতি অনুরাগী কবি আরবি-ফারসি ভাষার প্রতিও শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু তিনি মাতৃভাষাতেই মনের ভাব প্রকাশ করতে বলেছেন। কারণ মাতৃভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলাতে রফিকের মায়ের যেমন প্রাণের পিপাসা মেটে না, তেমনি সাধারণ মানুষও মাতৃভাষা ছাড়া অন্য ভাষা বােঝে না।
বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Pdf File সংগ্রহ

অনেক শিক্ষার্থী বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ ফাইলে সংরেওহ করতে চায়। তাই মারা আপনাদের জন্য সকল সৃজনশীল গুলো একটি পিডীএফ ফাইলে সংগ্রহ করে দিয়েছি। আপনিও চাইলে এই পিডিএফ ফাইল টি খুব সহজেই সংগ্রহ করতে পারবেন। এজন্য নিচে একটি লিঙ্ক দেখতে পারবেন। এই লিঙ্কে ক্লিক করলে আপনারা সরাসরি বঙ্গবাণী কবিতার pdf file টি দাউনলোড করতে পারবেন।

collect Pdf File

শেষ কথা

আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আজকের মত এখানেই শেষ।  আশা করছি বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Pdf File সংগ্রহ   গুলো সংগ্রহ করে নিতে পেরেছেন। পোস্ট টি ভালোলেগে থাকলে শেয়ার করে দিতে পারেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন। শিক্ষা সংক্রান্ত এই রকম পোস্ট আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত পাবলিশ করা হয় চেক করে নিতে পারেন। আজকের মতো এখানেই শেষ। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।

See More:

সোনার তরী কবিতার mcq প্রশ্ন ও উত্তর PDf File সহ সংগ্রহ করুন

বিলাসী গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা ১ম পত্র

লালসালু উপন্যাসের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর এবং জ্ঞান মূলক প্রশ্ন

বিলাসী গল্পের mcq (সকল বোর্ডের হুনির্বাচনী প্রশ্ন উত্তর)

অপরিচিতা গল্পের mcq একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা ১ম পত্র