আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আজকের পোস্টে দেওয়া হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী এই গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর গুলো অনুসন্ধান করে থাকে। এই গল্পের অনেক গুলো গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন রয়েছে। আজকের পোস্টে আপনাদের জন্য সেই সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গুলো সংগ্রহ করে দেওয়া আছে। আপনারা এই প্রশ্ন গুলো পিডিএফ সংগ্রহ করতে পারবেন। যারা যারা আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো পেতে চান, আজকের পোস্ট টি সম্পূর্ণ পড়ুন।

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

আমরা আপনাদের কে আহ্বান গল্পের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো দিয়েছি। যেই প্রশ্ন গুলো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অনুশীলন করতে পারবেন। বোর্ড বইয়ের যেসব সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো রয়েছে সেগুলো এই পোস্ট থেকেই সংগ্রহ করতে পারবেন। নিচের দিকে সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো উত্তর সহকারে দেওয়া আছে দেখেনিন।

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন

নিচে কয়েকটি সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এর উত্তর গুলো নিচেই দেওয়া থাকবে। তো যাদের যাদের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রয়োজন তারা নিচে থেকে সংগ্রহ করেনিন।

আহ্বান গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

সৃজনশীল ১ঃ

কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন দিন মজুর কেরামত। হঠাৎ দেখতে পান মৃতপ্রায় একটি শিশু পথের ধারে পড়ে আছে। পরম যত্নে তিনি শিশুটিকে ঘরে তুলে আনেন। নিজের ছেলেমেয়ে নিয়ে অভাবের সংসারে স্ত্রী প্রথমে খানিকটা আপত্তি করলেও শিশুটির অবস্থা দেখে তিনিও বুকে জড়িয়ে ধরেন-বড় করতে থাকেন নিজের সন্তান পরিচয়ে।

ক. বুড়িকে মা বলে ডাকত কে?
খ. ‘স্নেহের দান এমন করা ঠিক হয়নি’-কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. কেরামত দম্পতির মধ্য দিয়ে “আহবান” গল্পের কোন বিশেষ দিকটির ইঙ্গিত রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘মানুষের স্নেহ-মমতা-প্রীতির যে বাঁধন তা ধন-সম্পদে নয়, নিবিড় আন্তরিকতার স্পর্শেই গড়ে ওঠে।’-উদ্দীপক ও “আহবান” গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল ২ঃ

“হোক, তবু বসন্তের প্রতি কেন এই তব তীব্র বিমুখতা?”
কহিলাম, “উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যথা?”
কহিল সে কাছে সরে আসি-
“কুহেলি উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী-
গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে
রিক্ত হস্তে! তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোনো মতে।”

ক. বুড়ি কী কেনার জন্য বাজারে যাচ্ছিল?
খ. বুড়ির আগে এ পাড়া ও পাড়া আসা-যাওয়া করতে হতো না কেন?
গ. উদ্দীপকের কবি ‘আহবান’ গল্পের কোন চরিত্রকে নির্দেশ করে?-ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোনো মতে।’ ‘আহবান’ গল্পের লেখকের চেতনার ক্ষেত্রে চরণটির মর্মার্থ সম্পূর্ণভাবে যথার্থ নয়।-মন্তব্যটি বিচার কর।

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল  প্রশ্নের উত্তর

এখানে আপনাদের জন্য উপরোক্ত সৃজনশীল প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেওয়া আছে, যারা যারা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর সংগ্রহ করতে চান তারা নিচে থেকে দেখনিন।

সৃজনশীল উত্তর ১ঃ

ক) বুড়িকে মা বলে ডাকত হাজরা ব্যাটার বউ।

খ) লেখক খাঁটি দুধ খেতে পায় না শুনে বৃদ্ধা তাঁর জন্য দুধ নিয়ে এলে লেখক তাকে রূঢ় স্বরে দুধের দাম জিজ্ঞাসা করে টাকা দিলে বুড়ি বিব্রত হয়ে টাকা নিয়ে চলে যায়। তখন অনুশোচনায় লেখক উক্ত উক্তিটি করেন।

বুড়ি জানতে পারেন যে, ঘুঁটি গোয়ালিনীর জল মেশানো দুধ লেখক খান। তখন সন্তান স্নেহে লেখকের জন্য বুড়ি এক ঘটি দুধ হাজরা ব্যাটার বৌয়ের কাছ থেকে চেয়ে আনেন। লেখক তার দাম দিয়ে দিলে বুড়ি মনঃক্ষুণ্ণ হয়ে চলে যান। লেখক তখন ভাবেন স্নেহের দানের আর্থিক প্রতিদান দেয়া ঠিক হয়নি। এটা ভেবে লেখক উক্ত উক্তিটি করেন।

গ) কেরামত দম্পতির মধ্যে ‘আহবান’ গল্পের সন্তানের প্রতি স্নেহ এবং মানবিক চেতনার দিকটির প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে।

মানুষের মন অত্যন্ত সংবেদনশীল। সন্তানের প্রতি স্নেহ-ভালোবাসা মানুষের একটা সহজাত ধর্ম। কিন্তু সন্তানতুল্য অপরের সন্তানের প্রতি অপরিসীম স্নেহ-ভালোবাসা মানুষের এই সংবেদনশীল মনের পরিচায়ক।

উদ্দীপকের কেরামত দম্পতির মধ্যে এমনই মনের পরিচয় পাওয়া যায়। যা ‘আহবান’ গল্পের স্নেহ-ভালোবাসা ও উদার মানবিকতার প্রতি ইঙ্গিত করে। কেরামত দম্পতি একটা পথে কুড়িয়ে পাওয়া শিশুর প্রতি যে স্নেহ-ভালোবাসা প্রকাশ করেন তা সত্যিই বিরল। শিশুটির প্রতি তাঁদের এই মায়া বা স্নেহ-মমতা উদার মানবিকতার পরিচয় দেয়। যা ‘আহবান’ গল্পেও লক্ষ করা যায়। গল্পে দেখা যায়, লেখক ও দরিদ্র মুসলমান বৃদ্ধার মাঝে স্নেহ-ভালোবাসার উদার মানবিক সম্পর্ক। যেখানে শ্রেণি-বৈষম্য, জাতপাত বা ধর্মভেদ কোনো বাধার সৃষ্টি করতে পারেনি। সবকিছুর ঊর্ধ্বে মানবিকতাকে স্থান দেওয়া হয়েছে গল্পটিতে। সংকীর্ণতা ও সংস্কারমুক্ত এই ভাবের প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে উদ্দীপকটিতে।

ঘ) মানুষের স্নেহ-মমতা-প্রীতির যে বাঁধন তা ধন-সম্পদে নয়, নিবিড় আন্তরিকতার স্পর্শেই গড়ে ওঠে।

উদ্দীপক এবং ‘আহবান’ গল্প অনুসারে মন্তব্যটি যথার্থ। মানুষ মানুষের জন্য সংবেদনশীলতার হাত বাড়িয়ে দেবে এটা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়। অথচ এটা এখন শুধুই একটা মানবিক বুলিমাত্র। সর্বত্রই মানুষের মাঝে স্বার্থান্বেষী চিন্তার প্রতিফলন দেখা যায়। সেখানে স্নেহ-মায়া-মমতা একটা বোকামিপূর্ণ আচরণ মনে হয়।

উদ্দীপকে রহমান দম্পত্তির মাঝে যে মানবিক আচরণ লক্ষ করা যায় তা সত্যিই বিরল। রহমান দিনমজুর হলেও পথের এক মৃত-প্রায় শিশুকে বুকে তুলে নিয়ে আসে। সন্তানদের ভরণ-পোষণ না দিতে পারলেও তার স্ত্রী তাকে সন্তান স্নেহে বুকে জড়িয়ে ধরে। এখানে যে স্নেহ-মমতা-প্রীতির বাঁধন তা কোনো ধন-সম্পদের নয়, নিবিড় আন্তরিকতার স্পর্শেই গড়ে উঠেছে। ‘আহবান’ গল্পেও এমন ভাবের পরিচয় পাওয়া যায় লেখক এবং বৃদ্ধার স্নেহ-ভালোবাসা আদান-প্রদানের সাথে।

‘আহবান’ গল্পে এক উদার মানবিক সম্পর্কের পরিচয় পাওয়া যায়। লেখক এবং বৃদ্ধার মাঝে যে মা-সন্তানের স্নেহের সম্পর্ক, তাতে কোনো ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য, ধর্মের প্রভেদ কিংবা, জাতিভেদ বাধা সৃষ্টি করতে পারেনি। লেখকের প্রতি বুড়ির স্নেহের দাবি সকল বাধাকে অতিক্রম করে মানবতার জয় ঘোষণা করেছে। লেখকও তার হৃদয়ে মুসলমান বৃদ্ধার মাঝে মায়ের বা পিসিমার ছায়া দেখতে পেয়েছেন। তাঁকে মাতৃজ্ঞানে ভালোবেসেছেন। তাঁর শেষ আহবানে মনের অজান্তে তাঁর অন্তিম যাত্রায় উপস্থিত হয়েছেন।

এই যে আত্মিক বন্ধন এটা স্নেহ-মায়ামমতা প্রীতির বাঁধন, এটা শুধু নিবিড় আন্তরিকতায় গড়ে ওঠে। তাই বলা যায়, প্রশ্নের মন্তব্য যথার্থ।

সৃজনশীল উত্তর ২ঃ

ক) বুড়ি নুন কেনার জন্য বাজারে যাচ্ছিল।

খ) বৃদ্ধার স্বামী বেঁচে থাকতে তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ সচ্ছল ছিল তাই ভিক্ষা করার জন্য তাঁর এপাড়া ওপাড়া যাতায়াত করতে হতো না।

বৃদ্ধার স্বামী জমির করাতির বেশ সচ্ছল অবস্থা ছিল। গোলাভরা ধান। আর গোয়ালভরা গরু নিয়ে ছিল বুড়ির সোনার সংসার। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর সংসারের দায়িত্ব নেয়ার মতো কেউ ছিল না, তাই তিনি এখন পথের ভিখারিনি। এজন্য তাঁকে এপাড়া ওপাড়া করতে হয়, যা স্বামী বেঁচে থাকতে করতে হতো না।

গ) উদ্দীপকের কবি ‘আহবান’ গল্পের লেখক চরিত্রকে নির্দেশ করে।

প্রিয় হারানোর বেদনায় সবাই আহত হয়। কেউ চায় না তার প্রিয় কেউ চিরদিনের মতো পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাক। কিন্তু নিয়তির বিধানে সবাইকেই চলে যেতে হয়। কেউ আগে যায়, কেউ বা পরে। যারা আগে পৃথিবী থেকে বিদায় নেয় তাদের কাছের মানুষের কাছে সে শূন্যতার বেদনা অসহনীয়।

উদ্দীপকে কবির অন্তরে দেখা যায় প্রিয় জনকে হারানোর বেদনা। প্রিয় মানুষকে হারিয়ে কবি শোকে মুহ্যমান। তার প্রিয় যে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে হারিয়ে গেছে এ কথা তিনি কোনোমতেই ভুলতে পারছেন না। বার বার তাকে মনে পড়ছে। এমনই প্রিয় হারানোর বেদনা অনুভব করেছেন ‘আহবান’ গল্পের লেখক মাতৃস্থানীয়া বৃদ্ধার মৃত্যুতে। বৃদ্ধা তাঁকে মায়ের মতোই স্নেহ করতেন। তাঁর মৃত্যুর পর লেখক সেখানে উপস্থিত হন অজানা আহবানে সাড়া দিয়ে। লেখকের হৃদয়ও শোকে মুহ্যমান। এক্ষেত্রে উভয় চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে।

ঘ) ‘তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোনো মতে।’ এ চরণটির ভাব ‘আহবান’ গল্পের লেখকের চেতনার ক্ষেত্রে পুরোপুরি যথার্থ নয়।

বিচ্ছেদ ব্যথায় সকলেই কাতর হন। উদ্দীপকের কবিও বিচ্ছেদ ব্যথায় কাতর। প্রিয়জন তাঁকে ছেড়ে চলে গেছে বহুদূরে। সেই শোকে তিনি মুহ্যমান। তাইতো তিনি ঋতুরাজকেও উপেক্ষা করেন। কিন্তু সকলের বিচ্ছেদ-ব্যথা এই রকম গভীর নাও হতে পারে।

উদ্দীপকের কবি প্রিয়জন হারানোর শোকে কাতর। পৃথিবীর কোনোকিছুই তার ভালো লাগে না। তাইতো এ পৃথিবীতে ঋতুরাজ বসন্তের আগমন তিনি টের পান না। যে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে চলে গেছে শূন্য হাতে, তাকে তিনি কোনোভাবেই ভুলতে পারেন না। উদ্দীপকের এই চরণটির মর্মার্থ ‘আহবান’ গল্পের লেখকের চেতনার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে যথার্থ নয়।

‘আহবান’ গল্পের লেখকের বিচ্ছেদ-ব্যথা বা প্রিয় হারানোর ব্যথা সম্পূর্ণ ভিন্ন। গল্পে দেখি মাতৃস্থানীয়া এক বৃদ্ধা লেখককে সন্তানের মতো ভালোবাসতেন। স্নেহ করতেন। লেখককে তিনি নানারকম খাদ্যদ্রব্য খাইয়ে শান্তি পেতেন। তাঁর আপত্য স্নেহে লেখক সিক্ত হয়েছিলেন এবং বৃদ্ধাকে মায়ের মতো ভালোও বেসেছিলেন। সেই বৃদ্ধার মৃত্যুতে তিনিও মর্মাহত। কিন্তু উদ্দীপকের কবির মতো তীব্র নয় তাঁর বেদনার রং। তাকে যে কোনো মতে ভুলতে পারেন না, এমনটি নয়। তাই বলা যায়, প্রশ্নের মন্তব্য যথার্থ।

আহ্বান গল্পের সৃজনশীল পিডিএফ

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ :

মোবারক নিঃসন্তান দরিদ্র কৃষক। কোন এক শীতের সন্ধ্যায় কাজ শেষে ব্যস্তভাবে বাড়ি ফিরছিল। হঠাৎ বড় আমবাগানের ভেতর থেকে এক শিশুর কান্নার শব্দ তার কানে এল। সে একটু এগিয়ে দেখল, এক রুগ্ণ শিশু শুকনো পাতার ভেতর নড়ছে। শিশুটিকে মোবারক বাড়ি নিয়ে এল এবং স্ত্রী ফরিদাকে ডেকে বলল, ‘এই নাও, আমাদের শূন্য ঘরের আনন্দ।’ দুজনে মিলে শিশুটির নাম রাখল রহমত। শিশুটিকে মোবারক ও ফরিদা সন্তানস্নেহে লালন পালন করতে লাগল।

ক. “আহবান” গল্পে লেখক বুড়িকে প্রথম কোথায় দেখেছিলেন?
খ. “ওর স্নেহাতুর আত্মা বহুদূর থেকে আমায় আহ্বান করে এনেছে’ – এ উত্তির তাৎপর্য কী?
গ. উদ্দীপকের মোবারক দম্পতির মাধ্যমে ‘আহবান’ গল্পের কোন দিকটির প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ও “আহবান” গল্পের মূলবক্তব্য একই সূত্রে গাথা।” উক্তিটি মূল্যায়ন করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ

আশালতা তার পুত্র অপুকে নিয়ে শত অভাবের মধ্যেও সুখে দিন যাপন করছিল। কিছু একদিন গাড়ি চাপায় অপু মারা যায়, তছনছ হয়ে যায় আশালতার সকল স্বপ্ন। সেই থেকে সে উন্মাদ পাগল। ছোট বাচ্চা দেখলেই সে অপু মনে করে জড়িয়ে ধরে। একদিন সজীব নামের এক পিতৃ-মাতৃধীন ছেলে আশালতাকে মা বলে ভাকে। আশালতা সজীবকে আকড়ে ধরেই বাঁচার স্বপ্ন দেখে।

ক. কে গল্পকথককে বুড়ির মৃত্যুর সংবাদ দিয়েছিল?
খ. “ওর স্নেহাতুর আত্মা বহুদূর থেকে আমায় আহ্বান করে নিয়ে এসেছে’_ লাইনটি ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের আশালতার মধ্যে ‘আহ্বান’ গল্পের কোন চরিত্র ছায়াপাত লক্ষণীয়-_ বিশ্লেষণ করো।
ঘ. ‘প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও আশালতা ও বুড়ি মাতৃত্বের হাহাকারে ব্যথিত’__ মন্তব্যটির স্বপক্ষে তোমার যুক্তি দাও।

শেষ কথা

আজকের মতো এখানেই শেষ। এই পোস্ট টি ভালোলেগে থাকলে শেয়ার করতে পারেন। আশা করছি এই পোস্ট থেকে আহ্বান গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন।  আজকের মতো এখানেই শেষ। ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

See More:

কারবালা প্রান্তর সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর- এইচ এস সি বাংলা ১ম পত্র

আহ্বান গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

আত্মচরিত সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা ১ম পত্র

গৃহ প্রবন্ধের mcq প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ