কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ

কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর সংগ্রহ করতে সম্পূর্ণ পোস্ট টি পড়ুন। বাংলার বুকে অপরূপ এক নদীর নাম হচ্ছে কপোতাক্ষও। লেখকের ছোটবেলা কেটেছে এই নদীর প্রকৃতি দেখে দেখে। এই কবিতার কিছু জ্ঞানমূলক প্রশ্ন আছে, যেগুলো সৃজনশীল প্রশ্নের ক নাম্বারের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ধরনের প্রশ্ন উত্তর অনুশীলনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্রিজনশ্ল প্রশ্নের ক নাম্বার সম্পর্কে জানতে পারবেন। পোস্টের নিচে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন পিডিএফ দেওয়া আছে দেখেনিন।

কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

এখানে কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর দেওয়া আছে। এই প্রশ্ন গুলো কবিতা থেকে সংগ্রহ করে দেওয়া হয়েছে। এজন্য আপনাকে প্রথমে কপোতাক্ষ নদ কবিতা ও কবিতার ব্যাখ্যা জানতে হবে। নিচের ঠিকানায় কবিতার পিডিএফ দেওয়া আছে। সেখান থেকে কবিতা ও এর ব্যাখ্যা গুলো জেনে নিবেন।

১। ‘কপােতাক্ষ নদ’ কোন জাতীয় কবিতা?
উত্তর : ‘কপােতাক্ষ নদ’ চতুর্দশপদী বা সনেট জাতীয় কবিতা ।

২। মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কীর্তির নাম কী?
উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কীর্তির নাম ‘মেঘনাদবধ কাব্য।’

৩। কপােতাক্ষ নদ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : বাংলাদেশের যশাের জেলায় কপােতাক্ষ নদ অবস্থিত।

 ৪। ‘শর্মিষ্ঠা’ কোন ধরনের রচনা?
উত্তর : শর্মিষ্ঠা মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত নাটক।

৫। মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত হন কত সালে?
উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত হন ১৮৪৩ সালে ।

৬। নদী কাকে প্রজারূপে বারি-রূপ কর দান করে?
উত্তর : নদী প্রজারূপে সাগরকে বারি-রূপ কর দান করে।

৭। বাংলা সাহিত্যে সনেটের প্রবর্তন করেন কে?
উত্তর : বাংলা সাহিত্যে সনেটের প্রবর্তন করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

৮। ‘কপােতাক্ষ নদ’ কবিতাটির উৎস কী?
উত্তর : ‘কপােতাক্ষ নদ’ কবিতাটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘চতুর্দশপদী কবিতাবলি’ থেকে গৃহীত হয়েছে।

৯। ‘কপােতাক্ষ নদ’ কবিতায় কবি বিরলে কার কথা ভাবেন?
উত্তর : কবি বিরলে কপােতাক্ষ নদের কথা ভাবেন।

১০। বহু দেশে কবি কী দেখেছেন?
উত্তর : বহু দেশে কবি বহু নদ-নদী বয়ে যেতে দেখেছেন।

কপোতাক্ষ নদ কবিতার সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর

১১। মধুসূদন বাংলা কাব্যে কোন ছন্দের প্রবর্তন করেন?
উত্তর : মধুসূদন বাংলা কাব্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন করেন।

১২। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।

১৩। “সতত তােমার কথা ভাবি এ বিরলে”- কবি কার কথা ভাবেন?
উত্তর : সতত অর্থাৎ সর্বদাই কবি কপােতাক্ষ নদের কথা ভাবেন।

১৪। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত সালে পরলােকগমন করেন?
উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮৭৩ সালে পরলােকগমন করেন।

১৫। বাংলা সাহিত্যে সনেট প্রবর্তন করেন কে?
উত্তর : বাংলা সাহিত্যে সনেট প্রবর্তন করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

১৬। অষ্টকের গঠন বিন্যাস কী
উত্তর : অস্টকের গঠন বিন্যাস হলাে কখখক কখখক অথবা কখখগ কখখগ।

১৭। চতুর্দশপদী কবিতা কী?
উত্তর : চৌদ্দ-চরণ-সমন্বিত ভাবসংহত সুনির্দিষ্ট কবিতাকে চতুর্দশপদী কবিতা বলে।

১৮। কপােতাক্ষ নদকে কবি কী বলে সম্বােধন করেছেন?
উত্তর : কপােতাক্ষ নদকে কবি ‘সখা’ বলে সম্বােধন করেছেন।

১৯। কপােতাক্ষ নদ কোন ধরনের কবিতা?
উত্তর : ‘কপােতাক্ষ নদ’ একটি চতুর্দশপদী কবিতা।

কপোতাক্ষ নদ কবিতার অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নের ক নাম্বারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন এখানে শেয়ার করা হয়েছে। এই রকম অনুধাবনমূলক প্রশ্ন গুলো ক নাম্বার অংশে দেওয়া থাকে। নিচে থেকে কপোতাক্ষ নদ কবিতার অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর দেখেনিন।

 ১। কবি কপােতাক্ষ নদকে ভুলতে পারেন না কেন?

উত্তর : শিশুকাল থেকে কপােতাক্ষ নদের সঙ্গে কবির সখ্য বলে তিনি কপােতাক্ষ নদকে ভুলতে পারেন না। যশাের জেলার কপােতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামে কবি মধুসূদনের জন্ম। শৈশবে মধুসূদন এ নদের তীরে বড় হয়েছেন। দূর প্রবাসে বসেও তিনি শৈশব-কৈশােরের স্মৃতিবিজড়িত কপােতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পেয়েছেন। কেননা জন্মভূমির এ নদ কবিকে যেন মায়ের স্নেহভােরে বেঁধেছে। এ নদ পরম স্নেহে কবির তৃষ্ণা নিবারণ করেছে। এ কারণেই বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন নদ-নদী দেখেও তিনি এ নদকে ভুলে থাকতে পারেন না। এ নদের সঙ্গে শিশুকাল থেকে তাঁর গভীর মিতালি। এসব কারণে তিনি কপােতাক্ষ নদকে ভুলতে পারেন না।

২। ‘আর কি হে হবে দেখা?’ – কবির এই আক্ষেপের কারণ কী?

উত্তর : দূর পরবাসে থাকার কারণে কবির মনে শঙ্কা জেগেছে তাঁর প্রিয় নদের সান্নিধ্য লাভ নিয়ে। কবি সুদূর ফ্রান্সে বসে কপোতাক্ষ নদকে স্মরণ করে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। তিনি দূরে বসেও কপোতাক্ষ নদের কুলকুল ধ্বনি শুনতে পান। তিনি আবার তাঁর ছোটবেলার স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদের সাক্ষাৎ পেতে চান। কিন্তু দূরে থাকায় তাঁর সংশয় হয় আর কখনও কপোতাক্ষ নদের কাছে ফিরে যেতে পারবেন কি না তা নিয়ে। তাই কবি প্রশ্নোক্ত আশঙ্কা করেছেন।

৩। কপােতাক্ষ নদের জলরাশিকে ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলার কারণ কী?

উত্তর : কপােতাক্ষের প্রতি কবির গভীর অনুরাগের কারণে তিনি কপােতাক্ষ নদের জলরাশিকে ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলেছেন। স্বদেশ থেকে বহু দূরে ফ্রান্সে বসবাস করার সময় কবি জন্মভূমির প্রতি গভীর টান অনুভব করেন। জন্মভূমির শৈশব-কৈশােরের কপােতাক্ষ নদের স্মৃতি কবিকে কাতর করে। প্রবাসে থেকেও কপােতাক্ষ নদের জলধারার কলকল ধ্বনি শুনতে পান। কপােতাক্ষের বুকে যে জলধারা প্রবাহিত হয় তা কবি পৃথিবীর আর কোনাে নদ-নদীতে খুঁজে পান না। তাই কবির মধ্যে সেই স্নেহ পাওয়ার তৃষ্ণা থেকে যায়। একমাত্র কপােতাক্ষের জলই কবির তৃষ্ণা নিবারণ করতে পারে বলেই কপােতাক্ষ নদের জলরাশিকে ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলা হয়েছে।

৪। কবি সর্বদা কপোতাক্ষ নদের কথা মনে করেন কেন?
উত্তর : কপোতাক্ষ নদের প্রতি গভীর ভালোবাসা থাকায় কবি সর্বদা এই নদের কথা মনে করেন। ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্ম কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামে। শৈশবে মধুসূদন এই নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হয়েছেন। তাই নদটি যেন তার আত্মার সাথে মিশে গেছে। সুদূর ফ্রান্সে অবস্থান করেও তিনি যেন নদের কলকল শব্দ শুনতে পান। জন্মভূমির এই নদ যেন কবিকে মায়ের স্নেহভারে বেঁধেছে। তাই তিনি কপোতাক্ষ নদের কথা ভুলতে পারেন না।

৫। কবি কপোতাক্ষ নদের কাছে মিনতি করেছেন কেন?

উত্তর : স্বদেশের জন্য কবির কাতরতাকে স্বদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য কবি কপোতাক্ষ নদের কাছে মিনতি করেছেন। স্বদেশকে গভীরভাবে ভালোবাসেন ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত। কবিতায় স্মৃতিকাতরতার আড়ালে লুকিয়ে আছে তাঁর স্বদেশপ্রেমের প্রবল অনুরাগ। প্রবাসে থাকলেও স্বদেশের জন্য তাঁর মন প্রতিনিয়ত কাঁদে। স্বদেশের মানুষের মনে তিনি তাঁর স্মৃতিকে অক্ষয় করে রাখতে চান। এ কারণেই কপোতাক্ষ নদের কাছে তাঁর কাতর মিনতি তাঁর হৃদয়ের এই ভাবোচ্ছ্বাস কপোতাক্ষ নদ যেন দেশের মানুষের কাছে ব্যক্ত করে।

কপোতাক্ষ নদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

ছোটকালে ছিলাম বাঙালিদের বালুচরে,
সাঁতরায়ে নদী পাড়ি দিতাম বারবার এপার হতে ওপারে,
ডিভি লটারি সুযোগ করে দিলে ছুটে চলে যাই আমেরিকায়
কিন্তু আজ মন শুধু ছটফটায় আর শয়নে স্বপনে বাড়ি দিয়ে যায়,
মধুময় স্মৃতিগুলো আমাকে কাঁদায়, তবু দেশে আর নাহি ফেরা হয়।

ক. সনেটের ষষ্টকে কী থাকে?
খ. ‘স্নেহের তৃষ্ণা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার আলোকে তুলে ধরো।
ঘ. ‘উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতির অন্তরালে যে ভাবটি প্রকাশ পেয়েছে তাই ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাব’- কথাটির সত্যতা বিচার করো।

উত্তরঃ

ক । সনেটের ষষ্টকে থাকে ভাবের পরিণতি।

খ। জন্মভূমির প্রতি গভীর মমতায় মাতৃদুগ্ধরূপী কপোতাক্ষ নদের জলে তৃষ্ণা নিবারণের আকাঙ্খা স্নেহের তৃষ্ণা বলা হয়েছে।

প্রবাসে থাকাকালীন কবি জন্মভূমির প্রতি গভীর স্মৃতিকাতরতা অনুভব করেছেন। শৈশবের মধুর স্মৃতি কবিকে আচ্ছন্ন করেছিল। তাই প্রবাসে বসেও তিনি কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পেয়েছেন। কবি বহু দেশ ঘুরে বহু নদ-নদী দেখেছেন কিন্তু কারো জলেই যেন তাঁর তৃষ্ণা নিবারণ হয় না। তিনি কপোতাক্ষের জলেই শুধু স্নেহের তৃষ্ণা মেটাতে চান।

গ।

উদ্দীপকে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবির মতোই জন্মভূমির প্রতি মমত্ববোধ ও স্মৃতিকাতরতা প্রকাশ পেয়েছে।

প্রিয় কপোতাক্ষ নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের শৈশব কেটেছে। প্রবাসজীবনে শৈশবের সেসব স্মৃতি তাঁকে কাতর করে তুলেছে। তিনি দূর থেকেও যেন কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পান। কোনও নদ-নদীই যেন কপোতাক্ষের সাথে তুলনীয় নয়। এই নদের সাথে জীবনে কোনোদিন দেখা হবে কি না তা নিয়েও কবি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় সংশয় প্রকাশ করেছেন।

উদ্দীপকে এক আমেরিকাপ্রবাসী জন্মভূমির প্রতি গভীর মমতা ও স্মৃতিকাতরতা প্রকাশ করেছেন। জন্মভূমির মধুময় স্মৃতিগুলো তাঁকে কাঁদায়। ডাঙায় তোলা জলের মাছের মতো তিনি ছটফট করেন। ছোটবেলায় সেই বালুচর অথবা সাঁতরিয়ে নদী পার হওয়ার সেই আনন্দময় স্মৃতি তিনি কিছুতেই ভুলতে পারছেন না। দেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা সত্ত্বেও তাঁর আর দেশে ফেরা হয় না। ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায়ও প্রবাসী কবির মনে একই অনুভূতির সৃষ্টি হয়েছে। এই অনুভূতি দেশপ্রেম থেকে উৎসারিত।

উদ্দীপকে প্রকাশিত হয়েছে গভীর দেশপ্রেম, যা ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলকথা।

‘কপোতাক্ষ নদ’ মাইকেল মধুসূদন দত্তের এক অসামান্য সৃষ্টি। তিনি জন্মভূমির প্রতি মানুষের চিরন্তন অনুভূতি ও হৃদয়ের টান চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন এই কবিতায়। প্রবাসজীবনে তার শুধু স্বদেশের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদের কথা মনে হয়েছে। এই নদের দেখা তিনি আর পাবেন কি না তা নিয়েও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কপোতাক্ষ নদের প্রতি কবির আত্মার সংযোগ এতটাই যে, তিনি এই নদের জলরাশিকে মাতৃদুগ্ধের সাথে তুলনা করেছেন।

উদ্দীপকে আমেরিকাপ্রবাসীও দেশের প্রতি স্মৃতিকাতরতা প্রকাশ করেছেন। সারা দিনমান যেন শুধু জন্মভূমির কথাই তাঁর মনে পড়ে। সাঁতরিয়ে নদী পার হওয়ার কথা, বালুচরে ঘুরে বেড়ানোসহ তাঁর কত কথাই মনে পড়ছে। জন্মভূমির জন্য তাঁর মন ছটফট করছে। ছুটে আসতে ইচ্ছে করে জন্মভূমির কাছে। মধুময় স্মৃতিগুলো তাঁকে কাঁদালেও তাঁর আর ফিরে আসা হয় না।

উদ্দীপকে প্রবাসীর জন্মভূমির প্রতি যে গভীর মমত্ববোধ প্রকাশ পেয়েছে তা ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবির গভীর ভাবাবেগকে ধারণ করে। কবি এবং উদ্দীপকের প্রবাসী উভয়ই বিদেশ বিভূঁইয়ে জন্মভূমির প্রতি গভীর টান অনুভব করেন। স্বদেশের প্রাকৃতিক অনুষঙ্গকে মনে করে দুজনেই হয়েছেন স্মৃতিকাতর। ফলে একই অনুভূতি ব্যক্ত হয়েছে উদ্দীপক ও আলোচ্য কবিতায়। উদ্দীপকে প্রতিফলিত ভাব এবং ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাব তাই একই সূত্রে গাঁথা।

আরও দেখুন 

শেষ কথা

আশা করছি এই পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভাললেগেছে। এই পোস্ট টি ভালোলেগে থাকলে শেয়ার করতে পারেন। আশা করছি এই পোস্ট থেকে কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন।  আজকের মতো এখানেই শেষ। ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আরও দেখুনঃ

কপোতাক্ষ নদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ

কপোতাক্ষ নদ কবিতা- মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা পদ্য

বঙ্গবাণী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Pdf File সংগ্রহ

বঙ্গবাণী কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর

বাংলা গল্প রক্তে ভেজা একুশ-সেলিনা হোসেন। বাংলা ১ম পত্র এস এস সি

বনমানুষ আবু ইসহাক বাংলা গল্প নবম-দশম শ্রেণি- পিডিএফ