জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

এই পোস্টে জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আছে। রাজা হবুর আদেশ শুনে রান্নাঘরে রান্না বন্ধ হয়ে যায়। বাড়ির মধ্যে স্ত্রী-কন্যারা কান্নাকাটি শুরু করে। মন্ত্রী গােবুর পাকা দাড়ি চোখের জলে ভাসে। তিনি কেঁদে কেঁদে রাজার পায়ের কাছে বসে বলেন, রাজা মশাই, আপনার পায়ে যদি ধুলা না লাগে তবে আমরা আপনার পায়ের ধুলা পাব কীভাবে?  মন্ত্রীর কথা শুনে রাজা দুলে দুলে বলেন, কথাটা অবশ্য সত্য।

কিন্তু আগে ধুলা বিদায় করতে হবে। পদধূলির তত্ত্ব পরে ভেবে দেখা যাবে। রাজা মন্ত্রীকে বলেন, ধুলার অভাবে যদি পদধুলা না পাওয়া যায় তবে তারা কাজের কাজ না করে অযথা বেতন নেয়। এর যদি প্রতিকার রাজ্যের উপাধি-ধরা বৈজ্ঞানিকরা না করতে পারে তবে তিনি এত দিন কেন তাদের পেছনে অর্থ-সম্পদ ব্যয় করলেন? মন্ত্রীকে তিনি বলেন, আগের কাজ আগে করাে। পরের কথা পরে ভেবাে।

জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

এখানে জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর শেয়ার করেছি। এই সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো পাঠ্য বইয়ে দেওয়া নেই। কবিতার আলোকে অতিরিক্ত সৃজনশীল তৈরি করা হয়েছে। এই প্রশ্ন গুলো অনুশীলন করার মাধ্যমে সকল বোর্ড প্রশ্ন সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিচে থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো দেখেনিন।

বিদ্যালয়ের চাল ফুটো হয়ে ঘরে বৃষ্টির পানি পড়ছে। জেলা বাের্ডের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিদর্শনে এলে প্রধান শিক্ষক বিষয়টি তার নজরে আনেন। তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে শোনেন এবং বলেন, অচিরেই তিনি এ ব্যাপারে উপরে লিখবেন। অনুমােদন পেলে বাজেট করে পাঠিয়ে দেবেন। তাই তাকে আগামী বাজেট না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। জেলা বাের্ড কর্মকর্তার প্রতিশ্রুতির বিষয়টি এলাকায় আলােচিত হলে বেকার-ভবঘুরে যুবক সােহেলকে বিষয়টি ভাবিয়ে তােলে । সে তার বন্ধুদের সাথে বিষয়টি আলােচনা করে দ্রুত স্কুলঘরের সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে বের করে ।

ক. রাজা হবু ধূলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কাকে?
খ. জলের জীব জল বিনা মরল কেন?
গ. জেলা-বাের্ডের কর্মকর্তার সাথে ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার গােবুরায়ের সাদৃশ্যগত দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব’ বিষয়টি উদ্দীপক ও ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতার আলােকে বিশ্লেষণ কর।

প্রশ্নের উত্তর

উপরের দেওয়া সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর টি এখানে দেওয়া হয়েছে। যারা যারা উপরোক্ত সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিজে নিজে করতে পারবেন না, তারা আমার দেওয়া উত্তর টি সংগ্রহ করে নিবেন। অথবা পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করে রাখবেন।

ক। রাজা হবু ধূলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তার রাজ্যের মন্ত্রী গােবুরায়কে।

খ। জলের জীব জল বিনা মরল রাজার খেয়ালিপনায় সৃষ্ট ধুলা দূর করার জন্য পুকুর ও নদীর সব জল তুলে ফেলার জন্য ।

রাজা হবু রাজ্য থেকে ধুলা দূর করার হুকুম দেন। সাড়ে সতেরাে লক্ষ ঝাঁটা দিয়ে ধুলা ঝাঁট দেওয়া শুরু হলাে। ফলে সারা রাজ্য ধুলাময় হয়ে গেল । এই অবস্থায় রাজ্য থেকে সেই ধুলা দূর করতে একুশ লাখ ভিস্তি পুকুর, বিল, নদীর সব জন তুলে এনে ধুলা নিবারণের চেষ্টা করল। এতে পুকুর-নদীসহ সমস্ত জলাশয় শুকিয়ে গেল । ফলে জলের জীব জল বিনা মরল।

গ।

সমস্যার গুরুত্ব না বুঝে সমাধান করতে যাওয়া এবং ভুল কর্মপদ্ধতি গ্রহণের দিক থেকে জেলা-বাের্ডের কর্মকর্তার সঙ্গে ‘জুতাআবিষ্কার’ কবিতার গােবুরায়ের সাদৃশ্য রয়েছে।

জীবন চলার পথে সমস্যা, প্রতিবন্ধকতা আসতেই পারে। তাকে সঠিক পন্থায় মােকাবিলা করতে হবে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারলে জীবন হয়ে ওঠে উপভােগ্য ও আনন্দময়। আর যদি তার বিপরীত হয় তবে সমস্যার মাত্রা বেড়েই চলে।

উদ্দীপকের জেলা বাের্ডের কর্মকর্তা একটি সামান্য সমস্যার সমাধান করতে যে কর্মপদ্ধতি বাতলে দেন তা নিতান্তই অগ্রহণযােগ্য। বিদ্যালয়ের চাল দিয়ে বৃষ্টির পানি পড়ার বিষয়টি সমাধান করতে তিনি প্রধান শিক্ষককে আগামী বাজেট না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। এ ধরনের উদ্ভট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার গাবুরায়। তিনি রাজার পা দুটি ধুলা থেকে রক্ষা করতে রাজ্যের জ্ঞানীগুণী-মন্ত্রীদের সঙ্গে পরামর্শ করে ঝাটা দিয়ে রাজ্যের সব ধুলা দূর করার নির্দেশ দেন। এতে রাজ্য ধুলাময় হলে পুকুর, নদী, বিল থেকে জল তুলে শহর-নগর জল-কাদায় ঢেকে ফেলেন। এই অদূরদর্শী ও বােকামিপূর্ণ সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দিক থেকে গােবুরায়ের সঙ্গে উদ্দীপকের জেলা বাের্ডের কর্মকর্তার সাদৃশ্য রয়েছে।

ঘ।

‘সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব’- মন্তব্যটি যথার্থ। আমাদের সমাজে যারা উপেক্ষিত তারাই সভ্যতার প্রকৃত কারিগর। তাদের শ্রম ও কর্মদক্ষতায় জগৎ-সংসার সচল রয়েছে। অথচ তারাই প্রতিটি ক্ষেত্রে অবমূল্যায়িত হয়। তাদের ব্যবহারিক জ্ঞান দ্বারা অনেক বড় সমস্যারও তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব, যা স্বীকৃত জ্ঞানীরা সমাধান করতে হিমশিম খান। যায় স্কুলের চাল ফুটো হয়ে পানি পড়ার সমস্যার কথা জানালে জেলা বাের্ডের কর্মকর্তা প্রধান শিক্ষককে আগামী বাজেট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। এদিকে ভবঘুরে সােহেল এস বন্ধুদের নিয়ে সমস্যাটির সমাধানের পথ বের করে। ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতায়ও এ সমস্যা সমাধানে চামার-কুলপতির অবদানের দিক প্রতিফলিত হয়েছে।

‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতায় রাজাকে ধুলা থেকে বাঁচাতে গিয়ে মন্ত্রীসহ জ্ঞানী-গুণী-পণ্ডিতরা সমস্যা আরও বাড়িয়ে তােলেন। তবে এর সঠিক সমাধান করেন সমাজে অবহেলিত, উপেক্ষিত এক চামার। তিনি রাজার পায়ের জুতা তৈরি করে রাজ্যের মানুষকে দুর্দশার হাত থেকে বাঁচান। উদ্দীপকেও অবহেলিত, ভবঘুরে যুবক সােহেল সমস্যার সমাধান করেছে। তাই বলা যায়, সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব।

জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন

এখানে আরও কিছু জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া আছে। এই প্রশ্নের উত্তর এখানে দেওয়া নেই। এই প্রশ্ন গুলো আপনাদের কে অনুশীলন করার জন্য শেয়ার করেছি। জুতা আবিষ্কার এই কবিতা ও কবিতার ব্যাখ্যা গুলো পড়ে এই সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লেখার চেষ্টা করবেন। কবিতা টি নিচের ঠিকানায় দেওয়া আছে। সেখান থেকে সম্পূর্ণ কবিতা পড়তে পারবেন।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ঃ 

বিদ্যালয়ের চাল ফুটো হয়ে ঘরে বৃষ্টির পানি পড়ছে। জেলা বোর্ডের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিদর্শনে এলে প্রধান শিক্ষক বিষয়টি তার নজরে আনেন । তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে শোনেন এবং বলেন, অচিরেই তিনি এ ব্যাপারে উপরে লিখবেন। অনুমোদন পেলে বাজেট করে পাঠিয়ে দেবেন। তাই তাকে আগামী বাজেট না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেন। জেলা বোর্ড কর্মকর্তার প্রতিশুতির বিষয়টি এলাকায় আলোচিত হলে বেকার-ভবঘুরে যুবক সোহেলকে বিষয়টি ভাবিয়ে তোলে । সে তার বন্ধুদের সাথে বিষয়টি আলোচনা করে দ্বুত স্কুলঘরের সমস্যা সমাধানের পথ খুঁজে বের করে।

ক. রাজা হবু ধুলি দূর করার নির্দেশ দিয়েছিলেন কাকে?
খ. জলের জীব জল বিনা মরল কেন?
গ. জেলা-বোর্ড কর্মকর্তার সাথে “জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার গোবুরায়ের সাদৃশ্যগত দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “সমাজের উপেক্ষিতদের মাধ্যমেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব বিষয়টি উদ্দীপক ও “জুতা-আবিষ্কার’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ 

আছে যত কৃষক ভব মাঝে
অসাধ্য তারা করে সাধন দধীচি সাজে।
তারা-ই মোদের অন্ন তুলে দেয় মুখে
তুচ্ছ তবু থাকে যেন সদা সুখে।
করে না মোদের অন্নের সমাধান
আছে যত জ্ঞানী আর পূণ্যবান।

ক. ‘মহী’ শব্দের অর্থ কী?
খ. রান্নাঘরে হাড়িচড়া বন্ধ হলো কেন?
গ. উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতার সাদৃশ্যগত দিকটি তুলে ধর।
ঘ. ‘সমাজের সাধারণ মানুষেরাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধান করে’ -উদ্দীপক ও ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতার আলোকে -উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ঃ 

একজন ব্যক্তি আনন্দে আত্মহারা হয়ে ‘ইউরেকা, ইউরেকা’ বলে চিৎকার করছে আর দৌড়াচ্ছে। উপস্থিত সকলে হকচকিয়ে গেল। পরে জানা গেল রাজা স্বর্ণকারকে দিয়ে একটি সোনার মুকুট গড়ান। কিন্তু রাজার সন্দেহ হয় ওটি খাঁটি সোনায় তৈরি হয়নি। এদিকে এ মুকুটটি না ভেঙে সোনার খাঁটিত্ব পরীক্ষা করাও সম্ভব নয়। রাজার প্রথম ও শেষ কথা তার এ প্রিয় জিনিসটি না ভেঙেই পরীক্ষাটি করতে হবে। দায়িত্ব পড়ে বিজ্ঞানী আর্কিমিডিসের ওপর। তিনি চিন্তায় মগ্ন হন। এমন সময় গোসলের চৌবাচ্চায় নামার সঙ্গে সঙ্গেই পেয়ে যান সমস্যার সমাধান। ওই অবস্থাতেই রাজদরবারের দিকে দৌড়াচ্ছেন তিনি। তাই বলা যায়, ‘প্রয়োজনই উদ্ভাবনের জনক’।

ক. ধুলা পরিষ্কার করার জন্য কত ঝাঁটা কেনা হলো?
খ. ‘মাটির ভয়ে রাজ্য হবে মাটি’- রাজার এ কথা বলার কারণ বর্ণনা কর।
গ. উদ্দীপকটি ‘জুতা-আবিষ্কার’ কবিতাটিকে যে দিক থেকে প্রতিনিধিত্ব করে তার বর্ণনা দাও।
ঘ. ‘প্রয়োজনই উদ্ভাবনের জনক’- উক্তিটি উদ্দীপক ও আলোচ্য কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ :
কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই
আমি থাকি মহাসুথে অট্টালিকার পরে
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টি ঝড়ে
বাবুই হাসিয়া কহে সন্দেহ কি তায়?
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা।

ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহের নাম কী?
খ. রানাঘরে হাঁড়ি চড়া বন্ধ হয়ে গেল কেন?
গ. উদ্দীপকের চড়ুই পাখির স্বভাব ‘জুতা আবিষ্কার’ কার স্বভাবের সাথে কীভাবে মিলে যায় তা আলোচনা কর ।
ঘ. “উদ্দীপকের চড়ুই এবং বাবুই যথাক্রমে “জুতা আবিষ্কার” কবিতার মন্ত্রী গোবু ও চামার কুলপতির প্রতিনিধিত্ব করে’_উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্রেষণ কর।

জুতা আবিষ্কার

কালিকে আমি ভেবেছি সারা রাত্র—
মলিন ধূলা লাগিবে কেন পায়
ধরণী-মাঝে চরণ-ফেলা মাত্র!

তোমরা শুধু বেতন লহ বাঁটি,
রাজার কাজে কিছুই নাহি দৃষ্টি।
আমার মাটি লাগায় মোরে মাটি,

রাজ্যে মোর একি এ অনাসৃষ্টি!
শীঘ্র এর করিবে প্রতিকার,
নহিলে কারো রক্ষা নাহি আর।’

জুতা আবিষ্কার কবিতার ব্যাখ্যাঃ 

মানুষের মনে হঠাৎ করেই কোনাে একটি চিন্তার উদয় হয়। মানুষ তা নিয়ে রাত-দিন ভাবে। রাজা হবুর মনেও তেমন একটি চিন্তার উদয় হয়। তিনি তার মন্ত্রী গােবুরায়কে ডেকে সে কথা বলেন। তিনি মন্ত্রীকে বলেন, রাজসভার সবাই শুধু শুধু বেতন নেয়, কোনাে কাজের দিকে তাদের নজর নেই। রাজা সারা রাত ধরে ভেবেছেন যদি সবাই রাজার কাজের দিকে দৃষ্টি দিত তাহলে ধরণির মাঝে পা ফেলা মাত্র তার পায়ে মলিন ধুলা লাগত না।

রাজা হবু তার রাজ্যের মালিক। আমার মাটি বলে তিনি তার রাজ্যের মাটিকে বুঝিয়েছেন। ধরণির মাঝে রাজা পা দিলে এ মাটিতে তার পা নােংরা হয় । রাজা এ অনাসৃষ্টির প্রতিকার করতে বলেন মন্ত্রীকে। যদি তা মন্ত্রী বা সভাসদরা করতে ব্যর্থ হন তবে রাজা কাউকেই ক্ষমা করবেন না, সবাইকে শাস্তি দেবেন।

পায়ে ধুলা যাতে না লাগে মন্ত্রীকে সেই ব্যবস্থা করতে বলেছেন রাজা হবু। যদি মন্ত্রী বা সভাসদরা এর প্রতিকার করতে না পারেন তবে রাজা সবাইকে শাস্তি দেবেন বলে ঘােষণা দেন। এই কথা শুনে মন্ত্রী গােবুরায় ভেবে ভেবে খুন হন। ভীষণ ভয়ে তার গা থেকে ঘাম ঝরে পড়ে। রাজার আদেশ শােনার পর রাজ্যের পণ্ডিতের মুখ ভয়ে চুন হয়ে যায়। রাজ্যের পাত্রদের অর্থাৎ সভাসদদের রাতে ঘুম আসে না ভয়ে।

সম্পূর্ণ  পরুনঃ বাংলা কবিতা জুতা আবিষ্কার-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষ কথা

আশা করছি এই পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভাললেগেছে। এই পোস্ট টি ভালোলেগে থাকলে শেয়ার করতে পারেন। আশা করছি এই পোস্ট থেকে জুতা আবিষ্কার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন।   ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আরও দেখুনঃ

বাংলা কবিতা জুতা আবিষ্কার-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

প্রাণ কবিতার বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর বাংলা ১ম পত্র এস এস সি

প্রাণ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর এস এস সি

জীবন সঙ্গীত কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-PDF

প্রাণ কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ১ম পত্র পিডিএফ

কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ