বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর। অষ্টম শ্রেণি

বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্ন

বাংলাদেশে অনেক গুলো আদিবাসী বাস করে। তারা উপজাতি নামেও পরিচিত। তাদের মধ্যে রয়েছে চাকমা, মারমা, গারো, সাঁওতাল ও আড়ং অনেক। এরা নিজের সংস্কৃতি অনুযায়ী বসবাস করে। তাদের নিজস্ব বাসা রয়েছে। সাধারণভাবে ভৌগোলিক অবস্থানভেদে বাংলাদেশে দুই ধরনের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষ আছেন-পাহাড়ি ও সমতলবাসী । এদের একটি অংশ বসবাস করে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে তথা পার্বত্য চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায় ।  নিচের অংশে এই অধ্যায়ের প্রশ্ন শেয়ার করেছি। বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর এই পোস্ট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্ন

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাংশেও মঙ্গোলীয় নৃগোষ্ঠীর বাস রয়েছে। এদের মধ্যে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের গারো, হাজং, কোচ এবং বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে খাসি ও মণিপুরি প্রভৃতি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নাম উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও কক্সবাজার, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলায় বাস করে মঙ্গোলীয় নৃগোষ্ঠীভূক্ত রাখাইনরা । তাদের এই বসবাস ও জীবন ধারণ সম্পর্কে সৃজনশীল প্রশ্ন তৈরি করা হয়েছে। তাই প্রথমে পাঠ্যক্রম টি পড়ে নিবেন।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ঃ 

ইরিনা একটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য। তারা পটুয়াখালীতে বাস করে। কিছুদিন আগে বগুড়া বেড়াতে গিয়ে সেখানকার এক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য ‘লরেন’–এর সাথে দেখা হয়। পরিচ্ছন্ন মাটির দেয়ালের ঘর দেখে ইরিনা মুগ্ধ হয়।

ক. বিজু কী?
খ. ‘সাংগ্রাই কী?
গ. লরেনদের সামাজিক জীবনের ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. ইরিনাদের সাংস্কৃতিক জীবন অনেক ক্ষেত্রেই আলাদা। তুমি কি একমত? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ 

মাথিন চাকমা তার বান্ধবী শুভ্রার নানাবাড়ি ময়মনসিংহে বেড়াতে গেল। সেখানে সে লক্ষ করল সব ব্যাপারে শুভ্রার মায়ের মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। তাতে সে একটু অবাকই হলো। বেড়াতে এসে মাথিন শুভ্রাদের ধর্মীয় আচার-আচরণ, জীবিকা-নির্বাহ ইত্যাদি বিষয়গুলো খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেল।

ক. ‘মারমা’ শব্দটি কোন শব্দ থেকে উদ্ভূত?
খ. ‘সাংগ্রাই’ উৎসবটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. মাথিনের অবাক হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ.মাথিন ও শুভ্রাদের অর্থনৈতিক জীবনযাত্রার তুলনা কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ঃ 

‘ক’ বিদ্যালয়ের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দুটি নাচের দল অংশগ্রহণ করে। প্রথম দল তাদের নিজস্ব পোশাক ‘দকমান্দা’ পোশাক পরে নৃত্য পরিবেশন করে। দ্বিতীয় দলটি নৃত্যের মাধ্যমে তাদের ‘পানি খেলা’ উৎসবটি তুলে ধরে।

ক. চাকমা সমাজে পাড়ার প্রধানকে কী বলে?
খ. সাঁওতাল সমাজের মূল ভিত্তি হচ্ছে গ্রাম পঞ্চায়েত। ব্যাখ্যা কর।
গ. অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রথম দলটির সামাজিক জীবন ব্যাখ্যা কর।
ঘ.উদ্দীপকের দুটি দলের সাংস্কৃতিক জীবনের তুলনামূলক পার্থক্য তুলে ধর।

বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

পোস্টের এই অংশে বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর গুলো শেয়ার করে দিয়েছি। যারা নিজে নিজে প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারবেন না। এখানে দেওয়া উত্তর গুলো ফলো করুন।

১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর 

ক. চাকমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বৃহৎ উৎসব হলো ‘বিজু’।

খ. নববর্ষ উপলক্ষে মারমা ও রাখাইন নৃগোষ্ঠীরা যে উৎসব পালন করে তাকে বলা হয় সাংগ্রাই।

মারমারা পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করার জন্য সাংগ্রাই উৎসব পালন করে। এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এ সময় তারা পানি খেলা ও জলোৎসবে মেতে ওঠে। এ উৎসবে পানি খেলার নির্দিষ্ট স্থানে নৌকা বা বড় পাত্রে পানি রাখা হয়।

গ.

নৃগোষ্ঠীগত বিবেচনায় লরেন সাঁওতাল। সাঁওতালরা অস্ট্রালয়েড নৃগোষ্ঠীভুক্ত লোক।

বাংলাদেশের উত্তর–পশ্চিমাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় সাঁওতালদের বসবাস। এই জেলাগুলো হলো রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর ও বগুড়া জেলা। তারা সাধারণত মাটির ঘরে বাস করে। ঘরবাড়ি খুব পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন থাকে। তাদের সামাজিক জীবন হলো: তারা পিতৃসূত্রীয়। পিতার সূত্র ধরে সন্তানের দল ও গোত্র পরিচয় নির্ণয় করা হয়। তাদের সমাজের মূল ভিত্তি হলো গ্রাম-পঞ্চায়েত। পঞ্চায়েত পরিচালনার জন্য সাধারণত ৫ জন প্রতিনিধি থাকে।

তারা হলো: মাঞ্জহি হারাম, জগমাঞ্জাহি, জগপরানিক, গোডেৎ ও নায়কি। নায়কিকে তারা পঞ্চায়েত সদস্য নয় বরং ধর্মগুরু হিসেবে মনে করে। ইরিনা বগুড়া বেড়াতে যায় এবং সেখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্য ‘লরেনের’ সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। লরেনের বসবাসকৃত জেলা এবং লরেনদের ঘরবাড়ির বর্ণনা থেকে সহজেই বুঝতে পারি যে তারা সাঁওতাল নৃগোষ্ঠীর এবং তাদের সামাজিক জীবন অন্যদের থেকে আলাদা।

ঘ.

ইরিনাদের সাংস্কৃতিক জীবন অনেক ক্ষেত্রেই আলাদা অর্থাৎ রাখাইনদের সাংস্কৃতিক জীবন সত্যিকার অর্থেই অনেক ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র।

রাখাইনরা পটুয়াখালী, বরগুনা ও কক্সবাজার জেলায় বাস করে। তারা মঙ্গোলীয় নৃগোষ্ঠীর লোক। তাদের আদিবাস মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশে। তারা নিজেদের রাখাইন নামে পরিচয় দিতে ভালোবাসে।

তাদের সাংস্কৃতিক জীবন অন্যান্য নৃগোষ্ঠীর তুলনায় অনেকটা স্বতন্ত্র। যেমন তারা সমুদ্র বা নদীতীরে সমতল অঞ্চলে বাস করে। তারা মাচা পেতে ঘর তৈরি। কারও ঘর টিনের আবার কারও ঘর গোলপাতার ছাউনি দিয়ে তৈরি। তারা বিভিন্ন পালা–পার্বণে অনুষ্ঠান পালন করে। এর মধ্যে ধর্মীয় অনুষ্ঠান হিসেবে গৌতম বুদ্ধের জন্মবার্ষিকী, বৈশাখী পূর্ণিমা ও বসন্ত উৎসব প্রধান।

চৈত্রসংক্রান্তিতে তারা যে সাংগ্রাই উৎসব পালন করে, তা তাদের সবচেয়ে বৃহৎ ও সর্বজনীন আনন্দ উৎসব। তাদের পোশাকের ক্ষেত্রেও রয়েছে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। পুরুষরা ফতুয়ার ওপর লুঙ্গি পরে। পাগড়ি তাদের ঐতিহ্যের প্রতীক।
রাখাইন মেয়েরাও লুঙ্গি পরে। তবে তারা লুঙ্গির সঙ্গে ব্লাউজও পরে। রাখাইনদের সাংস্কৃতিক জীবনের এসব বৈশিষ্ট্য থেকে সহজেই আমরা বুঝি যে রাখাইনরা কতটা স্বতন্ত্র বৈশিষ্টে৵র।

২ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর 

ক. ‘মারমা’ শব্দটি ‘ম্রাইমা’ শব্দ থেকে উদ্ভূত।

খ. মারমাদের নববর্ষ উৎসবের নাম সাংগ্রাই। মারমারা পুরাতন বর্ষকে বিদায় ও নববর্ষবরণ উপলক্ষে সাংগ্রাই উৎসব উদ্যাপন করে। এ সময় তারা পানিখেলা বা জলোৎসবে মেতে ওঠে। এ উৎসবে পানিখেলার নির্দিষ্ট স্থানে নৌকা বা বড় পাত্রে পানি রাখা হয়। সাধারণত বান্দরবান ও রাঙামাটিতে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে মারমারা এ উৎসব পালন করে থাকে।

গ.

মাথিনের অবাক হওয়ার কারণ গারোদের মাতৃতান্ত্রিক পারিবারিক বৈশিষ্ট্য।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় বসবাসকারী ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মধ্যে গারোরাই প্রধান। মাতৃসূত্রীয় গারো সমাজে মাতা হলেন পরিবারের প্রধান। সেখানে সন্তানরা মায়ের উপাধি ধারণ করে। গারো সমাজের মূলে রয়েছে মাহারি বা মাতৃগোত্র পরিচয়। তাদের সামাজিক জীবনে বিশেষত বিয়ে, উত্তরাধিকার, সম্পত্তি ভোগ দখল ইত্যাদিতে এ মাহারির গুরুত্ব অপরিসীম।
উদ্দীপকের মাথিন তার বান্ধবী শুভ্রার নানাবাড়ি ময়মনসিংহে বেড়াতে গিয়ে সেখানে সে সব বিষয়ে শুভ্রার মায়ের পারিবারিক ক্ষমতা দেখে অবাক হয়। শুভ্রা গারো পরিবারের সন্তান। এদিকে চাকমা সমাজ পিতৃতান্ত্রিক হওয়ায় সেখানে পারিবারের সকল বিষয়ে পিতার ভূমিকাই প্রধান। তাই মাথিন চাকমা শুভ্রাদের গারো পরিবারের মাতৃতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্য দেখে অবাক হয়েছিল।

ঘ.

উদ্দীপকের মাথিন ও শুভ্রাদের অর্থনৈতিক জীবন যথাক্রমে জুম ও হালচাষ পদ্ধতি ভিত্তিক কৃষির উপর নির্ভরশীল।
চাকমাদের জীবিকার প্রধান উপায় হচ্ছে জুমচাষের মাধ্যমে কৃষিকাজ। তবে বর্তমান সময়ে তারা কিছুটা হালচাষেও অভ্যস্ত হয়েছে। তাছাড়া তারা ‘ফুলগাদি’ নামক কাপড় ও নানা ধরনের ওড়না, বাঁশ ও বেতের তৈরি সুন্দর সুন্দর ঝুড়ি, পাখা, চিরুনি, বাঁশি এবং বাদ্যযন্ত্র তৈরি ও বিক্রি করে।
গারোরা হালচাষের সাহায্যে প্রধানত ধান ও নানা জাতের সবজি ও আনারস উৎপাদন করে।

উদ্দীপকের মাথিন হলো চাকমা সমাজের আর তার বান্ধবী শুভ্রা গারো সমাজের প্রতিনিধিত্ব করে। কাজেই মাথিন ও শুভ্রাদের অর্থনৈতিক জীবনযাত্রায় কৃষি নির্ভরশীলতার প্রভাব সাদৃশ্যপূর্ণ হলেও কৃষি উৎপাদন পদ্ধতি বৈসাদৃশ্যপূর্ণ। সার্বিক বিচারে বলা যায়, মাথিন ও শুভ্রাদের অর্থনৈতিক জীবন যথাক্রমে জুম ও হালচাষ পদ্ধতিভিত্তিক কৃষির উপর নির্ভরশীল।

৩ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর  

ক. চাকমা সমাজে পাড়ার প্রধানকে হেডম্যান বলে।

খ. সাঁওতাল সমাজের মূল ভিত্তি হচ্ছে গ্রাম-পঞ্চায়েত। পঞ্চায়েত পরিচালনার জন্য সাতজন ‘মাঝি পরাণিক’ থাকে। এরা হলো মাঝিহারাম, জগমাঝি, পরাণিক, গোডেৎ ও নায়েক। নায়েককে তারা পঞ্চায়েত সদস্য নয়, বরং ধর্মগুরু হিসেবে গণ্য করে।

গ.

অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রথম দলটি হলো ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী গারো স¤প্রদায়। গারোদের নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম দকমান্দা।
উদ্দীপকের প্রথম দল এ পোশাক পরেই নৃত্য পরিবেশন করে। গারোদের সমাজ মাতৃসূত্রীয়। তাদের সমাজে মাতা হলেন পরিবারের প্রধান। সন্তানেরা মায়ের উপাধি ধারণ করে। পরিবারের সর্বকনিষ্ঠা কন্যা পরিবারের সমুদয় সম্পত্তির উত্তরাধিকার লাভ করে থাকে।

গারো পরিবারে পিতা সংসার ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে। তাদের সামাজিক জীবনে বিশেষত বিয়ে, উত্তরাধিকার, সম্পত্তির ভোগ-দখল ইত্যাদিতে এই মাহারির গুরুত্ব অপরিসীম। মাতার বংশ ধরেই গারোদের চাৎচি (গোত্র) ও মাহারি (মাতৃগোত্র) নির্ণয় করা হয়। গারো সমাজে একই মাহারির পুরুষ ও মহিলার মধ্যে বিয়ে নিষিদ্ধ। বর ও কনেকে ভিন্ন ভিন্ন মাহারির অন্তর্ভুক্ত হতে হয়।
গারো সমাজে বেশ কয়েকটি দল রয়েছে। এরকম প্রধান পাঁচটি দল হচ্ছে : সাংমা, মারাক, মোমিন, শিরা ও আরেং।

ঘ.

উদ্দীপকের ‘ক’ বিদ্যালয়ের বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নাচের প্রথম দলটি গারো স¤প্রদায়ের এবং দ্বিতীয় দলটি মারমা স¤প্রদায়ের যাদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘পানি খেলা’। গারো ও মারমা নৃ-গোষ্ঠীর ‘সাংস্কৃতিক জীবনে বেশকিছু পার্থক্য রয়েছে। যথা :
গারো মহিলাদের নিজেদের তৈরি পোশাকের নাম দকমান্দা ও দকশাড়ি। পুরুষের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম গান্দো। অন্যদিকে মহিলারা আঞ্জি নামক বøাউজ ও থামি পরে। পুরুষরা মাথায় গমবং, গায়ে জামা ও লুঙ্গি পরে।

খাদ্য হিসেবে গারোরা খায় ভাত, মাছ ও শাকসবজি। বিশেষ খাদ্য কচি বাঁশগাছের গুঁড়ি। এছাড়া কলাপাতা মোড়ানো পিঠা, মেরা পিঠা ও তেলের পিঠা পছন্দ। অন্যদিকে ভাত, মাছ, মাংস ও শাক-সবজি মারমাদের পছন্দের খাবার। গারোদের শ্রেষ্ঠ উৎসব ওয়ানগালা। আর মারমাদের উৎসব-সংগ্রাই এবং পানি খেলা।

শেষ কথা

আশা করছি এই পোস্ট আপনাদের ভালোলেগেছে এবং এখান থেকে ৮ম শ্রেণি ১০ম অধ্যায় বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় mcq প্রশ্ন উত্তর  সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংক্রান্ত পোস্ট শেয়ার করা হয়। বিভিন্ন শ্রেণির প্রশ্ন সমাধান ও উত্তর পেতে আমার সাথেই থাকুন।

আরও দেখুনঃ

বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী- অষ্টম শ্রেণি একাদশ অধ্যায়।

৮ম শ্রেণি ১০ম অধ্যায় বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় mcq প্রশ্ন উত্তর

2 Comments on “বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর। অষ্টম শ্রেণি”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *