সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আজকের পোস্টে দেওয়া আছে। কাজি নজরুল ইসলামের রচিত একটি জনপ্রিয় কবিতা হচ্ছে সাম্যবাদী।  এই কবিতার অনেক গুলো সৃজনশীল প্রশ্ন রয়েছে। বিভিন্ন পরীক্ষায় এই কবিতা থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্নের পাশা-পাশি সৃজনশীল প্রশ্ন করা হয়।

আপনারা অনেকে সাম্যবাদী কবিতা থেকে সৃজন প্রশ্নের উত্তর গুলো সংগ্রহ করতে চান। এজন্য আজকের পোস্টে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সৃজনশীল প্রশ্ন শেয়ার করেছি। আপনারা এই সৃজনশীল গুলো পরীক্ষার জন্য অনুশীলন করতে পারবেন। পোস্টে নিচের দিকে সাম্যবাদী কবিতার কমন ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো দেওয়া আছে। এগুলো আপনারা পিডিএফ সহ কারে সংগ্রহ করতে পারবেন। তো চলুন আজকের পোস্ট টি শুরু করা যাক।

সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

এখানে সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। এই সৃজনশীল প্রশ্ন গুল খুবই গুরুত্ব পূর্ণ তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে। প্রথমে আপনারা সাম্যবাদী কবিতাটি পড়ে নিবেন। এর পর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর গুলো নিজে করার চেষ্টা করবেন। তো যাদের যাদের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর গুলো প্রয়োজন তারা নিচে থেকে সংগ্রহ করেনিন।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ঃ

পথিক বলেন, আমার হাতে বেদ, আমি হিন্দু সহযাত্রী কন, আমার হাতে কোরআন, এ যে জ্ঞানসিন্ধু। সঙ্গীটি বলেন, আমি মনেপ্রাণে বাইবেলের রক্ষক, অপরজন কন, আমার হাতে মহাপবিত্র গ্রন্থ ত্রিপিটক। সকলের হাতে পৃথক পৃথক ধর্মগ্রন্থগুলো, কে উত্তম, কে মধ্যম, কে অধম বলো?

ক. জিন বা মহাবীর প্রতিষ্ঠিত ধর্মমতাবলম্বী জাতিকে কী বলে?
খ. যেখানে সব বাধা-ব্যবধান এক হয়ে গেছে, কবি সেখানে সাম্যের গান গাইতে চান কেন?
গ. ‘সাম্যবাদী’ কবিতা রচয়িতার প্রত্যাশার সাথে উদ্দীপকের সাদৃশ্য চি‎িহ্নত কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকটি ‘সাম্যবাদী’ কবিতার আংশিক রূপায়ণ’ -মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ

শুধাও আমাকে “এতদূর তুমি কোন প্রেরণায় এলে
তবে তুমি বুঝি বাঙালি জাতির বীজমন্ত্রটি শোন নাই
সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।”
এক সাথে আছি একসাথে বাঁচি আরও একসাথে থাকবই
সব বিভেদের রেখা মুছে দিয়ে সাম্যের ছবি আঁকবই।

ক. ‘যুগাবতার’ অর্থ কী?
খ. কবি কেন সাম্যের গান গেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার কোন দিকটি তুলে ধরা হয়েছে?- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দিষ্ট দিকটি হৃদয়ে লালন করার মাধ্যমে আমরা সুন্দর-সুখী-সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে পারব।”- বিশ্লেষণ কর।

সাম্যবাদী সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

এখানে আপনাদের জন্য উপরোক্ত সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর গুলো দিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা যারা প্রশ্নের উত্তর গুলো সংগ্রহ করতে চান তারা নিচে থেকে সংগ্রহ করেনিন।

উত্তর ১ঃ

ক. জিন বা মহাবীর প্রতিষ্ঠিত ধর্মমতাবলম্বী জাতিকে জৈন বলে।

খ.  বিশ্বব্যাপী এক মানবজাতির চেতনা মনেপ্রাণে পোষণ করেন সব বাধা-ব্যবধান এক হয়ে গেছে, কবি সেখানে সাম্যের গান গাইতে চান। সাম্যবাদী কবি হিন্দু-বৌদ্ধ-মুসলিম, খ্রিস্টান প্রভৃতি জাতিকে আলাদা চোখে দেখতে চান না। বরং গোটা মানবজাতিকে একজাতি হিসেবে কল্পনা করেন। এক্ষেত্রে সব বাধা-ব্যবধানকে তুচ্ছ মনে করেন বলে কবি সাম্যের গান গাইতে চান।

গ.  উদ্দীপকটিতে নানা ধর্মসম্প্রদায়গত ভেদ-বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলার মাধ্যমে মানুষ জাতির ঐক্যের দিকটিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে, যা কবির প্রত্যাশার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

 সাম্যবাদের কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় এক মানবজাতির অভেদ ধর্মকে কল্পনা করেছেন। এ বিশ্বে বহু বর্ণ, ধর্ম গোত্র ও সম্প্রদায় আছে। নানা ধর্মের মানুষের জন্য আলাদা ধর্মগ্রন্থও আছে। কিন্তু ধর্মগ্রন্থের ভিন্নতা মানুষ জাতিকে ভিন্ন করতে পারে নি।

 উদ্দীপকের মানুষ নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থগুলোকে পবিত্র মনে করে। এগুলোর প্রতি তাদের শ্রদ্ধার কমতি নেই। কুরআন, বেদ, বাইবেল, ত্রিপিটক ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থের মূলবাণীগুলো তারা হৃদয়ে ধারণ করেছে। কিন্তু বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ দ্বারা মানুষকে উত্তম, মধ্যম ও অধম হিসেবে চি‎িহ্নত করা যায় না। এখানেই ‘সাম্যবাদী’ কবিতা রচয়িতার ধর্মের ভিত্তিতে নয়, মানবতার মহামন্ত্র দ্বারা অভিন্ন মনুষ্য সমাজ প্রতিষ্ঠা করার প্রত্যাশার সাথে উদ্দীপকের মূলকথার সাদৃশ্য চি‎িহ্নত করা যায়।

ঘ.  “উদ্দীপকটি ‘সাম্যবাদী’ কবিতার আংশিক রূপায়ণ”-মন্তব্যটি যথার্থ।

 কাজী নজরুল ইসলাম রচিত ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি সকল মানুষের একত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেছেন। আপন অস্তিত্বে বিশ্বাসী কবি মানবহৃদয়ের ঐশ্বর্যকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। এক্ষেত্রে কবি তাই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো পুণ্যস্থান দেখেন না।

 উদ্দীপকটিতে শুধু মানুষের ব্যবহৃত ধর্মগ্রন্থ এবং এগুলোকে নিয়ে সৃষ্ট ভেদ-বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলার মাধ্যমে সকল মত ও ধর্মের মানুষের একত্বের দিকটিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। কিন্তু ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় এ বিষয় ছাড়াও মানবহৃদয়ের ঐশ্বর্যের দিকটিকে তুলে ধরা হয়েছে, যা উদ্দীপকে অনুপস্থিত।

 সাম্যের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় সকল মানুষের মধ্যে সাম্য তথা একত্বের দিকটি প্রকাশিত হওয়ার পাশাপাশি উঠে এসেছে মানবহৃদয়ের ঐশ্বর্যের পবিত্রতার দিকটি। কিন্তু উদ্দীপকের বক্তব্যে মানুষের একত্বের চেতনা উপস্থিত থাকলেও কবিতায় আলোচিত অন্যান্য দিকগুলো উন্মোচিত হয় নি। তাই ‘উদ্দীপকটি ‘সাম্যবাদী’ কবিতার আংশিক রূপায়ণ’- মন্তব্যটি যথার্থ ও যুক্তিযুক্ত।

উত্তর ২ঃ

ক. যুগাবতার এর অর্থ হলো বিভিন্ন যুগে অবতীর্ণ মহাপুরুষ।

খ. কবি বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ে তুলতে চান। কবির বিশ্বাস মানুষের হৃদয়ের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কিছু নেই এবং প্রতিটি মানুষই সমান মর্যাদার অধিকারী। মানুষে মানুষে সব ব্যবধান ঘুচিয়ে দিয়ে একটি নতুন সমাজ গড়ে তোলার প্রত্যয়ে তিনি ‘সাম্যের গান’ গেয়েছেন।

গ.  উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার মানবতার স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে সাম্যবাদী সমাজ প্রতীক্ষার দিকটি তুলে ধরা হয়েছে।

 পৃথিবীতে আজ মানুষে মানুষে বিভেদ চরমে পৌঁছে গিয়েছে। অর্থ, ক্ষমতা, সম্মান আর মর্যাদার লোভে মানুষ উন্মাদ হয়ে উঠেছে। মানুষের হৃদয়সত্যই সব থেকে বড় সত্য।

 ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি জোর দিয়েছেন মানুষের অন্তরধর্মের ওপর। ধর্ম-বর্ণ-গোষ্ঠীর দোহাই দিয়ে মানুষ আজ মানুষকে দূরে ঠেলে দিয়েছে। কবি এ সমাজ চান না। তিনি চান এমন এক সমাজ যেখানে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উদ্দীপকে আমরা ‘সাম্যবাদী’ কবিতার হৃদয়সত্যের উদ্বোধনের বিষয়টি লক্ষ্য করি। বাঙালি জাতির মানবতাবাদী চেতনা, তাদের হৃদয়সত্যের ওপর বিশ্বাসের কথাই আলোচ্য উদ্দীপকে প্রকাশিত হয়েছে। আর এর মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতি এক অসাম্প্রদায়িক সমাজ গড়ে তুলেছে। সুতরাং, উদ্দীপকে মূলত ‘সাম্যবাদী’ হৃদয়সত্য বিষয়টিই মুখ্য হিসেবে দেখা দিয়েছে।

ঘ.  উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার সাম্যবাদী ও মানবতাবাদী চেতনার প্রকাশ ঘটেছে, যা হৃদয়ে লালন করার মাধ্যমে আমরা সুন্দর সুখী সমাজ গড়ে তুলতে পারব।

সুখী সুন্দর সমাজ গঠনের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো মানুষে মানুষে সাম্য প্রতিষ্ঠা। যে সমাজে মানুষে মানুষে বিভেদ বিদ্যমান যে সমাজে আছে কেবল অশান্তি, হানাহানি। তাই সুন্দর সমাজ গঠনের জন্য সর্বাগ্রে প্রয়োজন সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠা করা।

 ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবির বিশ্বাস মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে পরিচিত হয়ে ওঠার চেয়ে সম্মানের আর কিছু হতে পারে না। প্রতিটি মানুষ যখন এ স্বীকৃতি লাভ করে তখন মানুষে মানুষে কোনো বিভেদ থাকে না। তবে বিভেদহীন সমাজ তখনই গড়ে তোলা সম্ভব যখন প্রতিটি মানুষ অন্তর ধর্মকে স্বীকৃতি দেবে, যখন মানুষের মধ্যে মানবধর্মই প্রধান হয়ে উঠবে। উদ্দীপকে আমরা বাঙালি জাতির অসাম্প্রদায়িক ও মানবতাবাদী চেতনার পরিচয় পাই। ধর্মকে নয়, জাতিকে নয়, মানুষকে, মানুষের হৃদয়ধর্মকে প্রাধান্য দিয়েছিল বলেই বাঙালির জীবনে এত বড় বিজয় অর্জিত হয়েছে। আপামর বাঙালির প্রচেষ্টায় একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হয়েছে।

 উপর্যুক্ত আলোচনায় এ বিষয়টি স্পষ্ট হয় যে, সাম্য ও মানবতা এ দুটি সুখী সুন্দর সমাজ গঠনের জন্য অপরিহার্য। তাই প্রতিটি বাঙালি এ দিকটি হৃদয়ে লালন করলেই সুখী সুন্দর সমাজ গঠন সম্ভব। উদ্দীপকে এবং ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় এ সমাজ গঠনের প্রত্যাশা ব্যক্ত হয়েছে।

সাম্যবাদী কবিতার কমন সৃজনশীল প্রশ্ন

নিচে আপনাদের চর্চা করার সুবিধার্থে আরও কিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া আছে। যারা যারা এই কবিতা থেকে অধিক সৃজনশীল প্রশ্ন সংগ্রহ করতে চান বা অনুশীলন করতে চান তারা নিচের দেওয়া প্রশ্ন গুলো দেখেনিন।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ :

ইশান একজন এমএ পাস যুবক। প্রচলিত ধ্যান-ধারণার সাথে কখনোই সে একমত হতে পারে না। তাই তার বন্ধুরা যখন আচারসর্বস্ব ধর্মের আনুষ্ঠানিকতা পালন করে. তখন সে মানবসেবায় নিজেকে নিয়োজিত
রাখে। সে নিজের অন্তর-ধর্ম থেকে অনুভব করেছে, সৃষ্টিকর্তা সর্বত্র বিরাজমান। আকাশে খুঁজে তাকে পাওয়া যায় না। মানুষের মাঝে তাকে খুঁজতে হবে।

ক. ‘মৃত্যু্ক্ষুধা’ কাজী নজরুল ইসলামের কোন ধরনের গ্রন্থ?
খ. পথে তাজা ফুল ফোটে কেন?
গ. উদ্দীপকের ইশানের সাথে “সাম্যবাদী” কবিতার কোন দিকে মিল পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের ইশানের তুলনায় সাম্যবাদী কবিতার কবির চেতনা আরও বেশি গভীরে নিহিত।” – আলোচনা করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ :

মানুষ ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম। হিন্দু-মুসলমানদের মিলনের অন্তরায় বা ফাঁকি কোনখানে তা দেখিয়ে দিয়ে এর গলদ দূর করা এর অন্যতম উদ্দেশ্য। মানুষে মানুষে যেখানে প্রাণের মিল, আদত সত্যের মিল, সেখানে ধর্মের বৈষম্য কোনো হিংসার দুশমনীয় ভাব আনে না। যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে, যে নিজের ধর্মের সত্যকে চিনেছে, সে কখনো অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না।

ক. শাক্যমুনি কে?
খ. “এই হৃদয়ের চেয়ে বড়ো কোনো মন্দির-কাবা নাই’__ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার সাদৃশ্য আলোচনা করো।
ঘ. উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার সম্পূর্ণ মনোভাবকে ধারণ করতে পেরেছে কি? তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।

সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

এখানে সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পিডিএফ দেওয়া আছে। আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর গুলো পিডিএফ সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। এজন্য নিচে একটি লিঙ্ক দেওয়া আছে। সেই লিঙ্কটিতে ক্লিক করে সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ করতে পারবেন।

পিডিএফ সংগ্রহ

শেষ কথা

 আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই পোস্ট টি ভালোলেগে থাকলে শেয়ার করতে পারেন। আশা করছি এই পোস্ট থেকে আপনারা সাম্যবাদী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন। নিচে আপনাদের জন্য শিক্ষামূলক কিছু পোস্ট দেওয়া আছে দেখেনিতে পারেন। ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।