গৃহ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

গৃহ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

গৃহ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর আজকের পোস্টে দেওয়া আছে। এই পোস্টে আমরা একটি বিশেষ প্রবন্ধ নিয়ে আলোচনা করেছি। গৃহ প্রবন্ধের  যেমন এর জনপ্রিয়তা রয়েছে, ঠিক তেমনি এর বহুনির্বাচনি প্রশ্ন, জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ। অনেক শিক্ষার্থীরা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা ১ম পত্রের গৃহ প্রবন্ধের  থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন পড়তে চায়।

আবার অনেকের কাছে এই গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর গুলো সংগ্রহ করা নেই। তাই গুগল থেকে সংগ্রহ করতে চায়। আজকের পোস্ট থেকে আপনারা বাংলা ১ম পত্রের গৃহ প্রবন্ধের সকল ধরনের সৃজনশীল প্রশ্ন সংগ্রহ করতে পারবেন। এর পাশা-পাশি প্রশ্নের উত্তর গুলোও পেয়ে যাবেন। আর আপনি এগুলো পিডিএফ আকারে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের পোস্ট টি শুরু করা যাক।

মহুয়া গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ সংগ্রহ

গৃহ প্রবন্ধের উপন্যাসের সৃজনশীল  প্রশ্নের উত্তর

এই উপন্যাসের অনেক ধরনের সৃজনশীল প্রশ্ন রয়েছে। আজকের পোস্টে তার মধ্যে থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া আছে। এই সৃজনশীল গুলো আপনারা পরীক্ষার জন্য অনুশীলন করতে পারবেন। তো নিচে থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো সংগ্রহ করেনিন।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১  :

নিজ বাড়িতে বকুল ছিল মুক্ত বিহঙ্গের মতো। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি আসার পর থেকেই নিজেকে তার খাঁচায় পোরা পাখি। বলে মনে হচ্ছে। প্রাণভরে কোনো কিছুই এখানে করা যায় না। নাচ-গান করা কিংবা বৃষ্টিতে ভেজার মতো কাজকে এ বাড়িতে বাঁকা চোখে দেখা হয়। শাশুড়ি এমন কিছু দেখলেই বলেন, ‘এ বাড়িতে তো ওসব চলবে না।’ বকুল ভেবে পায় না, শ্বশুরবাড়িকে সে কীভাবে আপন বলে ভাববে?

ক. কার উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জ্ঞানার্জনের পথ অধিকতর সুগম হয়?
খ. ‘স্ত্রীলোকদের ‘বন্দিনী’ বলা যাইতে পারে।’ -উক্তিটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. বকুলের অভিজ্ঞতা গৃহ প্রবন্ধের কোন দিকটিকে মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. প্রবন্ধের আলোকে বকুলের মতো নারীদের এমন বাস্তবতার কারণ বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ :

রাজপ্রাসাদগুলি পরিদর্শন করবার সময় লক্ষ্য করেছি সেগুলি কেবল রাজপ্রাসাদ নয়, সেগুলির প্রত্যেকটি একটি পুরুষ ও একটি নারীর সুখ-দুঃখের নীড় এক-একটি ‘home’। ইংরেজী ‘home’ কথাটির ভারতীয় কোনো প্রতিশব্দ নেই, কেননা ‘home’ কেবল গৃহ নয়, একটি নারীর ও একটি পুরুষের কাঠপাথরের রূপান্তরিত প্রেম।

ক. ‘সুলতানার স্বপ্ন’ কী ধরনের রচনা?
খ. প্রবন্ধে যে রাজবাড়ির কথা বলা হয়েছে, তার বর্ণনা দাও।
গ. উদ্দীপকটি ‘গৃহ’ প্রবন্ধের সঙ্গে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ?
ঘ. ‘উদ্দীপকটি আলোচ্য প্রবন্ধের একটি অংশ মাত্র’ -মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ :

টিভির একটা অনুষ্ঠানে একজন নারী অনেক সংগ্রামের পর জীবনযুদ্ধে কীভাবে জয়ী হয়েছেন, সে গল্প বলছিলেন। তিনি দরিদ্র পিতা-মাতার তিন সন্তানের একজন। দুই ভাই, এক বোন। ভাই দুজন যে যার মতো সংসার করছেন আলাদা হয়ে। তাঁরা মা-বাবার খোঁজখবর নেন না। নিজের সংসার সামলিয়েও বৃদ্ধ মা-বাবার দেখভাল করছেন নারীটি। তিনি বললেন, ‘আমিই এখন আমার মা-বাবার ছেলে’। আমাদের পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় পিতা-মাতাকে দেখভালের দায়িত্ব পুত্রের। সে কারণেই পুত্রার্থে ক্রিয়তে ভার্যা। ভার্যার কাজ পুত্র জন্ম দেওয়া। আবার বংশ রক্ষার জন্যও পুত্র চাই।…চিরকালীন বিশ্বাস-পুত্রই মা-বাবার ভরণপোষণের দায়িত্ব পালন করবে। কিন্তু টিভিতে কথা বলা মেয়েটির মতো সামাজিক চিত্র এখন আর দুর্লভ নয়। যে ভাই সম্পত্তির উত্তরাধিকার হওয়া সত্ত্বেও বৃদ্ধ, অক্ষম, অসহায় পিতা-মাতাকে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলে রেখে যায় আর তাঁদের সব দায়িত্ব নেয় যে বোন, তাঁকে কেন বলতে হবে— ‘আমি এখন আমার মা-বাবার ছেলে?’

ক. ‘বিরাম’ শব্দের অর্থ কী?
খ. জমিলা কখনো কোনো যানবাহনে চড়েননি কেন?
গ. উদ্দীপকের নারীর বক্তব্যে ‘গৃহ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি উঠে এসেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের নারীকে কেন বলতে হচ্ছে তিনি তাঁর মা-বাবার ছেলে? ‘গৃহ’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

গৃহ প্রবন্ধের সৃজনশীল  প্রশ্ন উত্তর  পিডিএফ সংগ্রহ

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ :

প্রচলিত সমাজব্যবস্থায় পুরুষ নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের চেষ্টায় নারীকে কোণঠাসা করে রেখেছে। যার কারণে নারী তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কবি কামিনী রায় তাই পৃথিবীতে সেই দেবতার আগমন কামনা করেছেন যাঁকে দিয়ে নারী-পুরুষের সম-অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে—
মানব সবাই নয় গো মানব, কেহ বা দৈত্য, কেহ বা দানব,
উৎপীড়ন করে দুর্বল নরে, তাদের তরে সে ভরসা নাহি,
ধরায় দেবের প্রতিষ্ঠা চাহি।

ক. ‘গৃহ’ প্রবন্ধের রচয়িতা কাকে দেখে হতাশ হলেন?
খ. ‘অনেকের মতে চক্ষু মনের দর্পণস্বরূপ’ –উক্তিটির প্রাসঙ্গিকতা ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের কবিতায় পুরুষের প্রতি যে আস্থাহীনতার দিক লক্ষ করা যায় তার স্বরূপ ‘গৃহ’ প্রবন্ধের আলোকে বর্ণনা করো।
ঘ. নারীর অধিকার আদায়ের দৃষ্টিকোণ থেকে কামিনী রায় ও ‘গৃহ’ প্রবন্ধের লেখিকা কি একসূত্রে গাঁথা? বিশ্লেষণী মতামত দাও।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ :

প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে সুলেখা এসএসসি পাশের পর শহরের ভালো একটি কলেজে ভর্তি হবার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কিন্তু বাদ সাধলেন তার বাবা। তিনি বললেন, ‘দুদিন পর তো তোর বিয়ে হয়ে যাবে। এত লেখাপড়া শিখে কী হবে?’ সুলেখা জানাল, আরও লেখাপড়া শিখে সে শিক্ষক হতে চায়। তার বাবা বললেন, ‘আমাদের পরিবারে মেয়েদের ঘরের বাইরে কোনো কাজে যাওয়ার রীতি নেই।’

ক. রমাসুন্দরীর স্বামীর রেখে যাওয়া সম্পত্তির অধীশ্বর কে?
খ. প্রাবন্ধিকের মতে বাসরঘরকে ‘কবর’ বলা উচিত কেন?
গ. সুলেখার বাবার মানসিকতার স্বরূপ গৃহ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপক ও গৃহ প্রবন্ধের প্রেক্ষাপট আলাদা হলেও মূলভাব অনেকখানি সমধর্মী’ -মন্তব্যটি সম্পর্কে তোমার মতামত বিশ্লেষণ করো।

গৃহ  প্রবন্ধ ব্যাখ্যা

অনেকে হয়তো গৃহ প্রবন্ধ টি পড়েন নি। তাই আপনারা প্রথমে এই প্রবন্ধন টি পড়ে নিবেন।এরপর উপরোক্ত সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো উত্তর করার চেষ্টা করবেন। নিচে থেকে গল্পটি পড়েনিন।

গৃহ বলিলে একটা আরাম বিরামের শান্তিনিকেতন বুঝায়- যেখানে দিবাশেষে গৃহী কর্মক্লান্ত শ্রান্ত অবস্থায় ফিরিয়া আসিয়া বিশ্রাম করিতে পারে। গৃহ গৃহীকে রৌদ্র বৃষ্টি হিম হইতে রক্ষা করে। পশু পক্ষীদেরও গৃহ আছে। তাহারাও স্ব স্ব গৃহে আপনাকে নিরাপদ মনে করে।

পিপাসা না থাকিলে জল যেমন উপাদেয় বোধ হয় না, সম্ভবত সেইরূপ গৃহ ছাড়িয়া কতকদিন বিদেশে না থাকিলে গৃহসুখ মিষ্টি বোধ হয় না। পুরুষেরা যদিও সর্বদা বিদেশে যায় না, তবু সমস্ত দিন বাহিরে সংসারক্ষেত্রে থাকিয়া অপরাহ্নে গৃহে ফিরিয়া আসিবার জন্য উৎসুক হয়- বাড়ি আসিলে যেন হাঁফ ছাড়িয়া বাঁচে। এখন আমাদের গৃহ সম্বন্ধে দুই একটি কথা বলিতে চাই।

আমাদের সামাজিক অবস্থার প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে দেখি, অধিকাংশ ভারত নারী গৃহসুখে বঞ্চিতা। যাহারা অপরের অধীনে থাকে, অভিভাবকদের বাটীকে আপন ভবন মনে করিতে যাহাদের অধিকার নাই, গৃহ তাহাদের নিকট কারাগার তুল্য বোধ হয়। পারিবারিক জীবনে যে সুখী নহে, সে নিজেকে পরিবারের একজন গণ্য বলিয়া মনে করিতে সাহসী নহে, তাহার নিকট গৃহ শান্তিনিকেতন বোধ হইতে পারে না।

কুমারী, সধবা, বিধবা- সকল শ্রেণির অবলার অবস্থাই শোচনীয়। প্রমাণ স্বরূপ কয়েকটি অন্তঃপুরের একটু একটু নমুনা দিতেছি। এরূপে অন্তঃপুরের পর্দা উঠাইয়া ভিতরের দৃশ্য দেখাইলে আমার ভ্রাতৃগণ অত্যন্ত ব্যথিত হইবেন, সন্দেহ নাই। আমরা একবার (বেহারে) জামালপুরের নিকটবর্তী কোন শহরে বেড়াইতে গিয়াছিলাম। সেখানে আমাদের জনৈক বন্ধুর বাড়ি আছে।

সে বাটীর পুরুষের সহিত আমাদের আত্মীয় পুরুষদের বন্ধুত্ব আছে বলিয়া শরাফত? উকিলের বাড়ীর স্ত্রীলোদিগকে দেখিতে আমাদের আগ্রহ হয়। দেখিলাম, মহিলা কয়টি অতিশয় শান্ত শিষ্ট মিষ্টভাষিণী, যদিও কূপমণ্ডুক! তাহারা আমাদের যথোচিত অভ্যর্থনা করিলেন। সেখানে শরাফতের পত্নী হসিনা, ভগ্নী জমিলা, জমিলার কন্যা ও পুত্রবধূ প্রভৃতি উপস্থিত ছিলেন।

অতঃপর জমিলাকে যখন আমাদের বাসায় যাইতে অনুরোধ করিলাম, তখন তিনি বলিলেন যে তাঁহারা কোন কালে বাড়ির বাহির হন না, ইহাই তাহাদের বংশগৌরব। কখনও ঘোড়ার গাড়ি বা অন্য কোন যানবাহনে আরোহণ করেন নাই।

আমি সবিস্ময়ে বলিলাম, “তবে আপনারা বিবাহ করিয়া শশুরবাড়ি যান কিরূপে? আপনার ভ্রাতৃবধূ আসিলেন কি করিয়া?” জমিলা উত্তর দিলেন, “ইনি আমাদের আত্মীয়-কন্যা- এ পাড়ায় কেবল আমাদেরই গোষ্ঠীর বাড়ি পাশাপাশি দেখিবে।” এই বলিয়া তিনি আমাকে অন্য একটা ঘরে লইয়া গিয়া বলিলেন, “এই আমার কন্যার বাড়ি; এখন আমার বাড়ি চল।” তিনি আমাকে একটা অপ্রশস্ত গলির ভিতর দিয়া ঘুরাইয়া ফিরাইয়া লইয়া গেলেন।

তাঁহার সকলগুলি কক্ষ দেখাইলেন। কক্ষগুলি “অসূৰ্য্যম্পশ্য” বলিয়া বোধ হইল। অতঃপর একটি দ্বার খুলিলে দেখিলাম অপরদিকে হসিনার পুত্রবধূ আছে! – জমিলা বলিলেন, “দেখিলে এই দ্বারের ওপার্শ্বে আমার ভাইয়ের বাড়ি, এপার্শে আমার বাড়ি। ও কক্ষে বধূ থাকেন বলিয়া এ দ্বারটি বন্ধ রাখি।

আমাদের সওয়ারির দরকার হয় না কেন, তাহা এখন বুঝিলে?” ঐরূপে সকল বাড়িই প্রদক্ষিণ করা যায়। পাঠিকা কি মনে করেন যে হসিনা বা জমিলা গৃহে আছেন? অবশ্য না; কেবল চারি প্রাচীরের ভিতর থাকিলেই গৃহে থাকা হয় না। এদেশে বাসরঘরকে “কোহ্বর” বলে, কিন্তু ‘কবর’ বলা উচিত!!

বাড়িখানা ত শরাফতের, সেখানে যেমন এক পাল ছাগল আছে, হংস কুক্কুট আছে, সেইরূপ একদল স্ত্রীলোকও আছেন? অথবা স্ত্রীলোকদের বন্দিনী” বলা যাইতে পারে। সাধারণত পরিবারের প্রধান পুরুষটি মনে করেন গৃহখানা কেবল ‘‘আমার বাটী”- পরিবারস্থ অন্যান্য লোকেরা তাঁহার আশ্রিতা। মালদহে কয়েকবার আমরা এক বাটীতে যাতায়াত করিয়াছি।

গৃহস্বামী কলিমের স্ত্রীকে আমরা কখনও প্রফুল্লমুখী দেখি নাই। তাহার প্লান মুখখানি নীরবে আমাদের আন্তরিক সহানুভূতি আকর্ষণ করিত। ইহার কারণ এই কয় বৎসর অতীত হইল, কলিম স্বীয় ভায়রা ভাইয়ের সহিত বিবাদ করিয়াছেন; তাহার ফলে কলিমের পত্নী স্বীয় ভগ্নীর সহিত দেখা করিতে পান না!

তিনি এতটুকু ক্ষমতা প্রকাশ করিয়া বলিতে পারেন না, ‘আমার ভগ্নী আমার নিকট অবশ্য আসিবেন।” হায়! বাটী যে কলিমের! তিনি যাহাকে ইচ্ছা আসিতে দিবেন, যাহাকে ইচ্ছা আসিতে দিবেন না। আবার ওদিকে ও বাটীখানা সলিমের! সেখানে কলিমের পত্নীর প্রবেশ নিষেধ!

বলা বাহুল্য কলিমের স্ত্রীর অন্ন, বস্ত্র বা অলংকারের অভাব নাই। বলি, অলংকার কি পিতৃমাতৃহীনা অবলার একমাত্র ভগ্নীর বিচ্ছেদ-যন্ত্রণা ভুলাইতে পারে? শুনিলাম, তিনি সপত্নী-কণ্টক হইতেও বিমুক্ত নহে! এরূপ অবস্থায় তাহার নিকট গহ কি শান্তিনিকেতন বলিয়া বোধ হয়?

শেষ কথা

আজকের মত এখানেই শেষ। আশা করছি এই পোস্ট থেকে গৃহ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর সংগ্রহ করতে পেরেছেন। এই পোস্ট টি ভালোলেগে থাকলে শেয়ার করতে পারেন।  এই রকম আরও ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের সাথেই থাকবেন। নিচে আপনাদের জন্য শিক্ষামূলক কিছু পোস্ট দেওয়া আছে দেখেনিতে পারেন। ভালোথাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ