বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর। ৮ম শ্রেণি

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্ন

বাংলাদেশ আয়নে ছোট, কিন্তু এই দেশে অনেক ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদ আছে। যেগুলোকে খনিজ সম্পদ বলা হয়। এগুলো সব কিছু প্রকৃতি থেকে পাওয়া। আর প্রকৃতি থেকে আমরা যা পাই তাকেই প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেগুলো উপভোগ করা যায় সেগুলো বিশাল সমুদ্রও, পাহাড়-পর্বত, হিমালয়য়, সাগর, নদী-নালা ইত্যাদি। এছাড়া এমন আরও কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ আছে যা আমাদের অর্থনেতিক জীবনে ভূমিকা রাখে। এগুলোর মাধ্যমেও একটি দেশ উন্নতি লাভ করে। এই অধ্যায়ের অনেক গুলো প্রশ্ন আছে। এখানে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গুলো দেওয়া আছে।

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্ন

আমাদের সবার বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কে জানতে হবে। মানব জীবনে এদের প্রভাব ও অর্থনিতিতে কিভাবে ভূমিকা রাখে তা আমরা জানি না। এজন্য এই বিষয় গুলো সম্পর্কে জানার মাধ্যমে জ্ঞান লাভ করতে হবে। এছাড়া পরীক্ষার সৃজনশীল প্রশ্নের সকল প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্ন গুলো জানতে হবে।

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ঃ 

সাজেদার বিয়ে হয় এক কারখানা শ্রমিকের সঙ্গে। বিয়ের পর পারিবারিক সচ্ছলতার জন্য সে নিজেও স্বামীর সঙ্গে কাজে যোগ দেয়। আশির দশকে প্রতিষ্ঠিত কারখানাটির উৎপাদিত পণ্য আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।

ক) প্রাকৃতিক সম্পদ কাকে বলে?
খ) জীববৈচিত্র্য বলতে কী বোঝায়?
গ) উদ্দীপকে বর্ণিত শিল্পটি ব্যাখ্যা করো।
ঘ) বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে ওই শিল্পের অবদান মূল্যায়ন করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ 

সালেহা বাংলাদেশের এমন একটি শিল্প কারখানায় কাজ করছে যেখানে অধিকাংশ শমিকই নারী। এ শিল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।

ক. বাংলাদেশের মোট ভ‚ভাগের কতভাগ বনভ‚মি?
খ. বর্তমানে ঔষধ শিল্পকে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় শিল্প বলা হয় কেন?
গ. উদ্দীপকের উল্লিখিত শিল্পটি সম্পর্কে বর্ণনা কর।
ঘ.‘উক্ত শিল্পটি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে নারী সমাজের ক্ষেত্রে ভ‚মিকা রাখছে।’- উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ঃ 

রতন তার বন্ধুদের নিয়ে ঘোড়াশালে একটি শিল্প কারখানা দেখতে এসেছে। সে এ শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার দেখতে পায়। একইসঙ্গে এ শিল্পের উৎপাদিত পণ্য দেশে কৃষির উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে প্রত্যক্ষ ভ‚মিকার কথা জানতে পারে।

ক. কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পাট শিল্পের যাত্রা শুরু হয়?
খ. বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানিমুখী শিল্পটি বর্ণনা কর।
গ. রতনের দেখা শিল্পটির পরিচয় ব্যাখ্যা কর।
ঘ.‘রতনের অভিজ্ঞতায় কৃষকদের আর্থ-সামাজিক উন্নতির সাথে শিল্পায়নের সম্পর্ক ফুটে উঠেছে।’- এর যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

এখানে উপরের অংশে দেওয়া বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর গুলো দেওয়া হয়েছে। অনেকে নিজে নিজে উত্তর লিখতে  বা বের করতে পারবেন না। যাদের উত্তর গুলো প্রয়োজন হবে এখান থেকে দেখেনিবেন।

১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ 

ক) প্রকৃতির কাছ থেকে পাওয়া সব বস্তুকেই প্রাকৃতিক সম্পদ বলা হয়।

খ) উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবসহ পৃথিবীর জীবসম্ভার, তাদের অন্তর্গত জীব ও সেগুলোর সমন্বয়ে গঠিত বাস্তুতন্ত্রকে জীববৈচিত্র্য বলে। জীববৈচিত্র্য মূলত জীবিত প্রজাতির বৈচিত্র্য এবং তাদের বাস করার জটিল পরিবেশতন্ত্রের আভাস দেয়।

বিজ্ঞানীদের নানা হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীতে ৩০ লাখ থেকে তিন কোটির মতো বিভিন্ন প্রজাতির জীব বাস করে। এসব জীবের বৈচিত্র্যের মূল কাজ করে জিন বা বংশগতির বাহক। এ ছাড়া প্রজাতি ও পরিবেশীয় বৈচিত্র্যের কারণেও জীববৈচিত্র্য ঘটে।

গ) উদ্দীপকে বর্ণিত শিল্পটি হলো পোশাকশিল্প।

বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত শিল্প। এই খাতে পোশাক কারখানার অবদান অনেক। আশির দশকে এই শিল্পের যাত্রা শুরু হয় এবং এর মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়। উদ্দীপকে এই তথ্যাবলিই উল্লিখিত হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে তৈরি পোশাকশিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।

দেশে বর্তমানে তিন হাজারেরও বেশি পোশাকশিল্প ইউনিট আছে। এতে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করছে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে পোশাক রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে। তৈরি পোশাক অতি অল্প সময়ে দেশের বৃহত্তম রপ্তানিমুখী শিল্পে পরিণত হয়েছে।

ঘ)

বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে পোশাকশিল্পের অবদান অপরিসীম। পোশাকশিল্প বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানিমুখী শিল্প। এই খাতে বহু লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে নারীদের কর্মসংস্থানে এই খাতটির অবদান অপরিসীম। এর ফলে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে।

বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পে ৪০ লাখেরও বেশি শ্রমিক কর্মরত রয়েছে। এর মাধ্যমে এই বিপুলসংখ্যক শ্রমিকের জীবিকা নির্বাহ হচ্ছে। আবার অসংখ্য নারী নিজেদের দারিদ্র্য ঘোচাতে এ শিল্পে যুক্ত হয়েছে। অনেকেই কাজের পাশাপাশি লেখাপড়া ও প্রশিক্ষণ নিয়ে অধিকতর দক্ষতা অর্জন করে স্বাবলম্বী হচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে পোশাক রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। এর ফলে নতুন শিল্প খাতে বিনিয়োগ করা সরকারের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে।

পরিশেষে বলা যায়, বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ও নারীদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার মাধ্যমে পোশাকশিল্প বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।

 ২ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ 

ক. বাংলাদেশের মোট ভ‚ভাগের ১৬ ভাগ বনভ‚মি রয়েছে।

খ. বাংলাদেশে বর্তমানে ঔষধ শিল্প একটি সম্ভাবনাময় শিল্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এক সময় আমাদেরকে প্রচুর অর্থ খরচ করে বিদেশ থেকে ঔষধ আমদানি করতে হতো। এখন সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কয়েকটি ঔষধ কোম্পানি তৈরি হয়েছে যারা দেশের ব্যাপক ঔষধ চাহিদার অনেকটাই পূরণ করছে, একই সঙ্গে বিদেশে ঔষধ রপ্তাানিও করছে। ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে ২০ কোটি টাকার ঔষধ রপ্তানি হয়েছে। এসব কারণে বর্তমানে এ শিল্পকে সম্ভাবনাময় শিল্প বলা হয়।

গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত শিল্পটি হলো পোশাক শিল্প।

সামপ্রতিককালে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। গত শতকের আশির দশকে এ শিল্পের অগ্রযাত্রা শুরু হয়। অতি অল্প সময়ে এ শিল্পটি দেশের বৃহত্তম রপ্তানিমুখী শিল্পে পরিণত হয়েছে। দেশে বর্তমানে তিন হাজারেরও অধিক পোশাক শিল্প ইউনিট রয়েছে। এতে প্রায় ৪০ লক্ষ শ্রমিক কাজ করছে।

এদের মধ্যে বিপুলসংখ্যক নারী রযেছে যারা নিজেদের দারিদ্র্য ঘোচাতে গার্মেন্টেসে যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে পোশাক রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে। ২০১২-১৩ অর্থ বছরের মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ তৈরি পোশাক থেকে ৮০৯০ মার্কিন ডলার আয় করেছে।

উদ্দীপকে এ পোশাক শিল্পের কথাই ইঙ্গিত করে বলা হয়েছে যে, এ শিল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে। যে শিল্পের অধিকাংশ শ্রমিকই নারী।

ঘ.

উক্ত শিল্প পোশাক শিল্প বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে নারী সমাজের ক্ষেত্রে ভ‚মিকা রাখছে।
বাংলাদেশে একমাত্র গার্মেন্টস শিল্পের সঙ্গেই এখন প্রায় ৪০ লক্ষ মানুষ জড়িত আছে। এদের মধ্যে বিপুল সংখ্যক হলো নারী- যারা নিজেদের দারিদ্র্য ঘোচাতে গার্মেন্টসে যুক্ত হয়েছে। উদ্দীপকে উক্ত শিল্প তথা পোশাক শিল্পটির মাধ্যমে নারীরা অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছলতা অর্জন করায় বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে সমাজের ক্ষেত্রে ভ‚মিকা রাখতে সক্ষম হচ্ছে।

তারা নিজেরাও স্বাবলম্বী মানুষ হিসেবে গড়ে উঠেছে। অনেকেই কাজের পাশাপাশি লেখাপড়া ও প্রশিক্ষণ নিয়ে অধিকতর দক্ষতা অর্জন করছে। নিজেদের সন্তানদের তারা লেখাপড়ার মাধ্যমে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছে।

৩ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরঃ  

ক. নারায়ণগঞ্জের আদমজী পাটকলের মাধ্যমে পাট শিল্পের যাত্রা শুরু হয়।

খ. বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানিমুখী শিল্পটি হচ্ছে পোশাক শিল্প।
বিংশ শতাব্দীর আশির দশকে পোশাক শিল্পের অগ্রযাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে দেশে তিন হাজারেরও অধিক পোশাক শিল্প ইউনিট রয়েছে। এতে ৪০ লাখের অধিক শ্রমিক কাজ করছে। ২০১২-১৩ অর্থ বছরে মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ তৈরি পোশাক থেকে ৮০৯০ মার্কিন ডলার আয় করেছে। বাংলাদেশ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে পোশাক রপ্তানি করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে।

গ.

উদ্দীপকের রতনের দেখা শিল্পটি ঘোড়াশালের বিখ্যাত রাসায়নিক সার উৎপাদন কারখানা।
কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে খাদ্যোৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যেই রাসায়নিক সার তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ১৯৬১ সালে সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে প্রথম প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। দেশে এখন ৬টি ইউরিয়া ও একটি টিএসপি সার কারখানা চালু আছে।
উদ্দীপকে দেখা যায়, রতন তার বন্ধুদের নিয়ে ঘোড়াশালে একটি শিল্প-কারখানা দেখতে গিয়েছিল। সে এ শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার দেখতে পায় এবং উৎপাদিত পণ্যটি কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।

ঘ.

রতনের অভিজ্ঞতায় কৃষকদের আর্থসামাজিক উন্নতির সঙ্গে শিল্পোন্নয়নের সম্পর্ক ফুটে উঠেছে। উক্তিটি যথার্থ।
বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থাপনায় অত্যন্ত দ্রুত শিল্পায়ন ঘটছে। কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থাও এখন শিল্পায়নের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছে। শিল্প ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষক এখন অধিক ফসল ফলাচ্ছে।

নিজের চাহিদা পূরণ করেও উদ্বৃত্ত ফসল বাজারে বিক্রি করে অন্যান্য চাহিদা পূরণ করতে পারছে। শিল্প ও প্রযুক্তির ব্যবহারে অর্থাৎ শিল্পায়নের উত্তরোত্তর উন্নতির ফলে বর্তমানে কৃষকের জীবন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি স্বচ্ছল ও নিরাপদ।
উদ্দীপকে রতনের অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণেও আমরা নিশ্চিতভাবে বুঝতে পারি যে, তার দেখা শিল্প-কারখানাটি ঘোড়াশাল ইউরিয়া সার কারখানা যা তার অভিজ্ঞতায় উলি­খিত হয়েছে।

বাংলাদেশের অন্যান্য কারখানার মতো ঘোড়াশাল ইউরিয়া সার কারখানাও বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালনের মাধ্যমে শিল্পায়নের সাথে কৃষকদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের বিষয়টিকে নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করেছে।

সুতরাং স্পষ্টতই প্রতীয়মান হয়, ‘রতনের অভিজ্ঞতায় কৃষকদের আর্থসামাজিক উন্নতির সঙ্গে শিল্পায়নের সম্পর্ক ফুটে উঠেছে’।

শেষ কথা

আশা করছি এই পোস্ট আপনাদের ভালোলেগেছে এবং এখান থেকে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এই ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংক্রান্ত পোস্ট শেয়ার করা হয়। বিভিন্ন শ্রেণির প্রশ্ন সমাধান ও উত্তর পেতে আমার সাথেই থাকুন।

আরও দেখুনঃ

বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় ৮ম শ্রেণি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ

বাংলাদেশের বিভিন্ন নৃগোষ্ঠী MCQ প্রশ্ন উত্তর- ৮ম শ্রেণি

One Comment on “বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর। ৮ম শ্রেণি”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *