বিশ্ব শিশু দিবস হলো একটি মহৎ আন্তর্জাতিক উৎসব, যা প্রতি বছর ২০ নভেম্বরে পালিত হয়। এই দিনটি বিশ্ববিদ্যালয় পরিস্থিতি, সমাজ, এবং সরকারগুলির মধ্যে একটি মৌলিক একমাত্র আদর্শ প্রতিষ্ঠান। বিশ্ব শিশু দিবসের উদ্দীপক হয়েছে যে, সকল শিশুই একটি স্বাধীন, শিক্ষিত, এবং নিরাপদ জীবনের অধিকারী হওয়ার মৌলিক অধিকার রয়েছে। এই দিনটি একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত এবং এটির মাধ্যমে শিশুদের অধিকার এবং সুরক্ষা প্রচুরভাবে সম্পূর্ণ করা হোক এবং তাদের জীবনের শক্তি হিসেবে গড়ে তোলা হোক। বিশ্ব শিশু দিবস কবে পালিত হয় বা কেনো পালন করা হয় জেনে নেওয়া যাক।
বিশ্ব শিশু দিবস কবে পালিত হয়
প্রতি বছর 20 নভেম্বরে বিশ্ব শিশু দিবস পালিত হয়, এটি একটি মহৎ আন্তর্জাতিক উৎসব যা একবারেও বাজার প্রচুর গুরুত্ব দেখে। এই দিনটির উদ্দীপক হিসেবে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে মানবাধিকার এবং শিশুরাই একটি নিরাপদ এবং সুস্থ জীবন প্রাপ্ত করার অধিকার প্রচুর করে তোলা হয়। এই উৎসবটির মৌলিক উদ্দেশ্য হলো বিশ্বভরে শিশুদের মৌলিক অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা, তাদের উন্নতি ও শিক্ষা সরবরাহ করা, এবং শিশুদের ভবিষ্যতে একটি সুস্থ সমাজে বিপন্ন হতে সাহায্য করা। এই দিনে বিশ্ববিদ্যালয় পরিস্থিতি, সমাজ, এবং সরকারগুলি একই সাথে এসে থাকে এবং একটি সামাজিক চিন্হ হিসেবে একমাত্র আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে এই দিনটি পালন করে।
শিশু দিবসে আলোচনা হয় বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে, যেমন শিশুদের অধিকার, প্রবৃদ্ধি, শিক্ষা, ও নিরাপত্তা ইত্যাদি। প্রতি বছর এই উৎসবের জন্য একটি বিশেষ থিম নির্ধারণ করা হয়, যা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিশুদের অধিকারের ও উন্নতির দিকে কেন্দ্রিত করা হয়। বিশ্ব শিশু দিবসে বিশ্বভরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সংস্থা, এবং সামাজিক গোষ্ঠীসমূহ মিলে এক ধরনের সচেতনতা বাড়াতে বা শিশুদের অধিকার প্রতি আলোচনা ও সচেতনতা বাড়াতে প্রচুর প্রচার-প্রসার করে। এই উৎসবের মাধ্যমে শিশুদের জন্য সুরক্ষা, শিক্ষা, এবং উন্নতির সৃষ্টি করতে সকল প্রতিষ্ঠান এক করে কাজ করতে সাহায্য করতে দেখা যায়।
এই বিশ্ব শিশু দিবস একটি মহৎ উৎসব হিসেবে পরিচিত, কারণ এটি শিশুদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব এবং উদ্দীপক বোঝায়। এই দিনটির মাধ্যমে শিশুরাই সমাজের ভবিষ্যতের নয়, বরং একটি জীবনকেন্দ্রিত সমাজের মৌলিক অংশ হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। শিশুদের অধিকার এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এবং তাদের ভবিষ্যতের জন্য একটি সুস্থ পরিবেশ তৈরি করতে আমরা সকলেই একসাথে কাজ করতে পারি।
একে অপরকে শ্রদ্ধাশীল করতে, সম্মান করতে, এবং তাদের জন্য উদার মনের সাথে দেখার অভিজ্ঞান করতে বিশ্ব শিশু দিবস একটি পৌরাণিক প্রস্তুতি তৈরি করে তোলে। এই দিনটি শিশুদের জন্য একটি আনন্দমূলক, সচেতনতামূলক, এবং উদ্বুদ্ধকর সম্মেলন হিসেবে উপভোগ করা হোক, এবং তাদের জীবনে একটি শক্তিশালী পরিবর্তন ঘটতে সাহায্য করা হোক।
বাংলাদেশে শিশু দিবস কবে পালিত হয়
বাংলাদেশে শিশু দিবসটি প্রতি বছর ১৭ মার্চে পালিত হয়। এই দিনটি একটি গৌরবময় উৎসব, যা শিশুদের অধিকার, শিক্ষা, এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রতি বছর আয়োজিত হয়। এই দিনটির উদ্দীপক হিসেবে বাংলাদেশে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, এবং সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে বিশেষ অনুষ্ঠান ও কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
এই দিনটির মাধ্যমে সমাজে শিশুদের সমর্থন এবং উন্নতির দিকে উৎসাহিত হয়। বিশেষভাবে এই দিনে শিক্ষক, শিক্ষিকা, এবং সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিশুদের প্রতি আদর ও অবদান জানানো হয়। বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে উন্নতি এবং মনোবিকার বাণিজ্যিক প্রক্রিয়া আয়োজিত হয় যাতে তাদের শক্তিশালী হতে সাহায্য করা হয়।
বাংলাদেশে শিশু দিবসে বিশেষভাবে আলোচনা হয় শিশুদের শিক্ষা, সুরক্ষা, এবং সামাজিক উন্নতির সাধনায় কীভাবে সহায়ক হতে হয় এবং তাদের প্রতি সমর্থন প্রদান করা যায়। শিক্ষা সংক্রান্ত প্রকল্প, খেলার প্রতি আগ্রহ ও আত্মবিশ্বাস উন্নত করতে প্রেরিত করা হয়। সারা বিশ্বে উৎসবটি বাচ্চাদের উন্নত ভবিষ্যতের দিকে একটি সাধনা এবং শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলতে সাহায্য করতে জোর দেয়।
শেষ কথা
জাতীয় শিশু দিবস শুধু একটি উৎসব নয়, বরং শিশুদের অধিকার ও সুরক্ষার প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালনের স্মারক। জাতির ভবিষ্যৎ হিসেবে শিশুদের সুন্দর জীবন গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। ১৯৯৪ সালে বেসরকারিভাবে প্রথমবারের মতো ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন “জাতীয় শিশু কিশোর দিবস” হিসেবে পালন করা হয়। আশা করছি বিশ্ব শিশু দিবস কবে পালিত হয় তা জানতে পেরেছেন।
আরও দেখুনঃ
বিশ্ব শিশু দিবস কবে? জাতীয় শিশু দিবস কবে পালন করা হয়।
১৭ ই মার্চের কবিতা। বঙ্গবন্ধু নিয়ে শিশু দিবসের কবিতা
