৭ম শ্রেণীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ১৭তম সপ্তাহ

৭ম শ্রেণীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ১৭তম সপ্তাহ

একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে এদের কার্যাবলি ও প্রয়ােজনীতার উপর একটি সচিত্র বিবরণ প্রস্তুত করা হল

১।মনিটর – ইটা হোল সেই জিনিস যেতে সব দেখা যায়। ইটা কে ডিসপ্লে ও বলা হয়। যা কিছু কাজ সব এটাতে প্রদশন হয়

২। কেবিনেট – ইটা হলো একটাবার বাক্সজার ভেতর কম্পিউটার এর সব উন্নতমজিনিশ রাখা থাকে। এই কেবিনেট এর ভেতর মাদারবোর্ড , হার্ডডিস্ক , সিডি ড্রাইভ , প্রসেসর ইত্যাদি থাকে যেই গুলি একসাথে কাজ করে একটা কম্পিউটার তৈরি হয়।


এবার কেবিনেট এর ভেতর একটু ঢোকা যাক

১। মোদারবোর্ড – ইটা হলো একটা বোরো সার্কিট বোর্ড যেটা গাড়ির চাস্সিস এর মতো যার ওপর সব বাকিকিছু লাগানো থাকে । এ হার্ডডিস্ক প্রসেসর র অন্য সব জিনিস কে একসাথে জোরে

২। প্রসেসর বা সিপিইউ – ইটা হলো কম্পিউটার এর মাথা যেটা মোদারবোর্ড এ লাগানো থাকে। এ সব কিছু কন্ট্রোল করে কিন্তু কিহু জমা রেখে না। এটাকে গাড়ির ইঞ্জিন বলা যেতে পারে

মনে রাখবেন কেবিনেট কে সিপিইউ বলে অনেকে কিন্তু সেটা ভুল।

৩। হার্ডডিস্ক – এটার ভেতর সব তথ্য জমা থাকে। যদি কোনো গান বা সিনেমা চালাতে চাও বা ঢোকাতে চাও এর ভেতর এগিয়ে এ করতে হয়। ভেতরে গিয়ে মনেহলো মাউস ও কীবোর্ড এর দ্বারা মনিটর এ দেখে নির্দেশ দিলে এর বা ভেতর এর জিনিস দেখা যায় র এর ভেতরে নতুন তথ্য জমা ও করা যায়। তোহ মানে সিনেমা গান ডকুমেন্ট ইত্যাদি

৪। সিডি ড্রাইভ – ইটা একটা সিডি রিডার মানে এর মধ্যে সিদ্ধকালে সেটা কম্পিউটার এ চালানো যাবে

৫। এস এম পি এস – ইটা মেশিন কে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। প্লাগ থেকে বিদ্যুৎ এতে যায় র এ মোদারবোর্ড ও বাকি জিনিস এ কত তা করে বিদ্যুৎ যাবে তা ঠিক করে তার দিয়ে পাঠায়

এ গুলো ছাড়াও আরো কিছু আছে যেমন ইউপিএস যাহা একটা ব্যাটারী এর সমান ও বিদ্যুৎ না থাকলে কম্পিউটার চালাতে সাহায্য করে। তার পর স্পিকার যেটা কম্পিউটার এ লাগালে আওয়াজ সোনা যাবে।

এতো খান যা বললাম সব এ কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর পার্ট তবে শুধু এই দিয়ে কম্পিউটার চালু হবে না।এর সাথে সফটওয়্যার ও লাগবে ।

কীবোর্ডপরিচিতিঃ


একটি কীবোর্ডে মোট ৮৪ থেকে ১০১টি কোন কোন কীবোর্ডে আবার ১০২টি কী থাকে। ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কীবোর্ডকে মোটামুটি ৫টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ (১) ফাংশন কী (২)এ্যারো কী (৩) আলফা বেটিক কী (৪) নিউমেরিক বা লজিক্যাল কী (৫) এছাড়া আরও বেশ কিছু কী আছে যেগুলোকে ‘বিশেষ কী’ হিসেবে ধরা যায়। কীবোর্ডকে আবার তিনটি অংশে ভাগ করে নেওয়া যায়। যেমন বাম পাশের অংশ, মাঝের অংশ ও ডান পাশের অংশ।

মাউসঃ

মাউসের সাথে আমরা আগেই পরিচিত হয়েছি। এটি অনেকটা ইদুরের মতো দেখতে তাই এর নাম মাউস। এক সরু প্রান্ত থেকে একটি তার সরাসরি সিপিইউ-এ সংযুক্ত থাকে। মাউসের উপরিভাগে দুটো চাপ দেওয়ার জায়গা আছে(অবশ্য অনেক মাউসে তিনটিও থাকে), এর ডান পাশের বোতামকে বলা হয় রাইট বাটন আর বাম পাশের বোতামকে বলা হয় লেফট বাটন। কম্পিউটার ওপেন করা থাকলে মাউস নাড়া দিলে একটি তীর চিহ্ন নড়া চড়া করে এটাকে বলা হয় মাউস পয়েন্টার। আর এই নাড়া চাড়া করাকে বলা হয় মাউস ড্রাগ করা। সাধারণত কোন ফাইল বা ফোল্ডারের আইকন সিলেক্ট বা নির্বাচন করতে হলে মাউসের পয়েন্টার তার উপর নিয়ে মাউসের বাম পাশের বোতাম একবার চাপ দিলে তাকে বলে সিঙ্গল ক্লিক। আর ওটাকে ওপেন করতে মাউসের বাম পাশের বোতাম ঘন ঘন দুবার চাপ দিতে হয় এই ঘনঘন দুবার চাপ দেওয়াকে বলে মাউসের ডবল ক্লিক। মাউসের ডান পাশের বোতাম চাপলে তাকে বলে রাইট ক্লিক। এই রাইট ক্লিক করে সাধারণত কোন ফাইল ফোল্ডার সিলেক্ট বা খোলা যায় না তবে এটা ব্যবহার করে তাৎক্ষণিক কিছু মেনু কমান্ড তালিকা পাওয়া যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *